banner

রবিবার, ০৪ মে ২০২৫ ইং, ,

Daily Archives: May 4, 2025

 

ফ্যাশনে টিকে থাকুক শাড়ি

২০১১ সালে অনাভিলা মিশরা লিলেন শাড়ি নিয়ে কাজ শুরু করেন। কিন্তু বর্তমানে তার মতো শাড়ির ডিজাইনাররা শাড়ির আধুনিকীকরণ নিয়ে যে আরও বেশি কাজ করছেন তা নিঃসন্দেহে বলা যায়। উদাহরণ হিসেবে বলা যায় আলাইজির এবং অনুভা জাইনের ডেনিম শাড়ি, শিভান অ্যান্ড নরেনের বিকিনি শাড়িসহ আরও আছে শাড়ির সাথে অবি বেল্ট, বুটস, জিন্স এবং বক্সি ব্লাউজার। এছাড়াও আছে শাড়ি গাউন এবং সেলাই করা শাড়ি। শাড়ির এমন অবস্থা দেখে মনে হয় একে নিয়ে পুনরায় বিবেচনা করা দরকার। এমনকি ডিজাইনাররাও এখন শাড়ির দৈর্ঘ্য ছয় গজ করে তৈরি করছেন।

সেলিব্রেটি ফ্যাশন ব্লগার প্রিয়াঙ্কা প্রসাদ ও পায়েল পরিজা ভারতে রেড কার্পেট সংস্কৃতির চর্চা শুরু করেন। এখানে আন্তর্জাতিক ব্র্যান্ড কিংবা ভারতীয় পোশাকই থাকুক না কেন, এর সাথে চলে আসে পশ্চিমা ভাবমূর্তি। ফলাফল হল শাড়ি যেন এখন আর রেড কার্পেট আইটেম হিসেবে থাকছে না। প্রসাদ বলেন, ‘এতে শাড়ি অতটা অবস্থান হারাচ্ছে না। এখানে ডিজাইনগুলো আরও স্পস্ট এবং বিশ্বজুড়ে উপস্থাপন করার মতো হতে হবে।’

ফ্যাশন সম্পাদক সুজতা অশ্বমূল বলেন, ‘বেশির ভাগ তরুণ নারীদের শাড়ি জিনিসটা সুবিধামতো বুঝিয়ে দেওয়া হয়, কিন্তু শিগগিরিই তারা বুঝতে পারে যে এর মতো আসলে কিছু নেই। শাড়ির অন্যান্য ফ্যাশন আইডিয়াগুলো আসলে কোন না কোন ভাবে ঐতিহ্যগত শাড়িকেই টিকিয়ে রাখার ভূমিকা পালন করছে।’

অন্যদিকে ডিজাইনার অনামিকা খাননা বলেন, ‘ঐতিহ্যগত শাড়িকে যুবতী নারীরা একটু অভিনব কায়দায় পরছে। এর মানে এই না যে শাড়ি এখন আর কেউ পছন্দ করে না, এটাকে শুধু ভিন্নভাবে উপস্থাপন করা হচ্ছে। কিন্তু ডিজাইনাররা এখন তাঁত ও সমাসাময়িক ফ্যাশনের মধ্যে পার্থক্য কমিয়ে আনতে চেষ্টা করছে।’

 

বেকারত্বের চেয়ে নিম্নমানের চাকরি মনের উপর খারাপ প্রভাব ফেলে

বর্তমান অর্থনৈতিক অবস্থায় একজন চাকরিজীবীর তুলনায় একজন বেকারের অবস্থা খুবই খারাপ – এটাই ভাবা হয় তাইনা? কিন্তু এটি সব সময় সত্যি না। নতুন একটি গবেষণায় এমনটাই বলা হয়েছে যে, বেকারত্বের চেয়ে নিম্নমানের চাকরি মনের উপর খারাপ প্রভাব ফেলে বেশি। গবেষণাটির বিষয়ে বিস্তারিত জেনে নিই চলুন।

গবেষণা প্রতিবেদনটি প্রকাশিত হয় অকুপেশনাল এন্ড এনভায়রনমেন্টাল মেডিসিন নামক জার্নালে। অস্ট্রেলিয়ান ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির গবেষকেরা বলেন, চাকরি না থাকার চেয়ে যারা নিম্নমানের চাকরি করেন (যেমন- উচ্চ চাহিদার কাজ, সিদ্ধান্ত গ্রহণের উপর কম নিয়ন্ত্রণ, নিরাপত্তাহীনতা, প্রচেষ্টার ভারসাম্যহীনতা এবং পুরস্কৃত না করা ইত্যাদি) তাদের এই  ধরণের অভিজ্ঞতা মানসিক স্বাস্থ্যের উপর খারাপ প্রভাব ফেলে বেশি।

সাত বছরের গবেষণার ফলাফলে দেখানো হয় যে, যদিও চাকরিহীন বেকার মানুষদের মানসিক অবস্থা উল্লেখযোগ্য হারেই খারাপ থাকে চাকরিজীবীদের তুলনায়। তবে যারা খুবই নিম্নমানের চাকরি করেন তাদের তুলনায় বেকার মানুষদের মানসিক অবস্থা উন্নত থাকে। এছাড়াও কম পরিতৃপ্তির কাজ করেন যারা তাদের মানসিক অবস্থা সময়ের সাথে সাথে অবনতি হতে থাকে।

গবেষণায় অংশগ্রহণকারীরা খুব দৃঢ় ভাবেই এই বিবৃতি দেয় যে, “আমি আমার চাকরির ভবিষ্যৎ নিয়ে চিন্তিত” এবং “আমার চাকরিটি খুবই জটিল এবং কঠিন”।

গবেষণায় দেখানো হয়েছে যে, কীভাবে কাজের মান কর্মচারীদের মানসিক স্বাস্থ্যের সাথে ওতপ্রোত ভাবে জড়িত। অস্ট্রেলিয়ান ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির সেন্টার ফর মেন্টাল হেলথ রিসার্চ এর সিনিয়র রিসার্চ ফেলো এবং এই গবেষণার প্রধান লেখক পিটার বাটারওরথ এর মতে, “আসলে বেকার থাকাটা মানসিক স্বাস্থ্যের অনেক বেশি ক্ষতিকর, কিন্তু বেকারত্ব থেকে সরে নিম্নমানের কাজ নিলে মানসিক স্বাস্থ্যের উপকার হয় না”।

তিনি বলেন, সার্বিকভাবে যারা চাকরি পাননা তাদের মানসিক অবস্থা যারা নতুন চাকরি পেয়েছেন বা কাজের চাপ বেশি যাদের বা নিরাপত্তাহীনতায় ভোগেন যারা তাদের চেয়ে ভালো থাকে।

বেকারত্ব কোন মজার বিষয় নয়। যদি আপনার পরিবার আপনার সার্টিফিকেটগুলোকে মূল্যহীন বলেন, তাহলে আপনার কাছে এখন বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা আছে যেকোন চাকরি না করার। যে কোন চাকরিই ভালো এটা একটি ভ্রান্ত ধারণা। সাইকোলজিক্যাল ক্ষেত্রে একমত প্রকাশ করা হয়েছে যে, আয় এবং চাকরির নিরাপত্তা সুখের অবিচ্ছেদ্য অংশ।

ভালো একটি কাজ পাওয়া বেকার থাকার চেয়ে অবশ্যই অনেক ভালো। বাটারওরথ তথ্য বিশ্লেষণ করে দেখেন যে, মানসিক স্বাস্থ্যের ক্ষেত্রে – আপনার চাকরি প্রয়োজন বলে আপনাকে চরমভাবে অসুখি করে তুলে এমন কাজে যোগ দেয়া কখনোই ভালো ধারণা হতে পারেনা।

আসলে খারাপ চাকরি কোনগুলো? বেশিরভাগ মানুষই তার চাকরি নিয়ে সন্তুষ্ট থাকতে পারেন না। বরং তারা তাদের চাকরিকে অপছন্দ করেন কোন না কোন দিক দিয়ে। Mashable এর মতে, “কোন কাজ ভালো না খারাপ তা নির্ভর করে নিয়ন্ত্রণ, স্বায়ত্তশাসন, চ্যালেঞ্জ, বিভিন্নতা এবং কাজের বিচক্ষণতা ইতাদির মাত্রার উপর। ভালো চাকরির ক্ষেত্রে কর্মীরা থাকে যোগ্য এবং তারা কাজকে উপভোগ করেন। নিম্নমানের কাজের ক্ষেত্রে বিরক্তিকর রুটিন বা কর্মীর দক্ষতার চেয়ে নিম্নমানের কাজ করানো হয়”।

আপনার পিতামাতা বা শিক্ষক হয়তো আপনাকে বলে থাকবেন যে, নাই মামার চেয়ে কানা মামা ভালো। অর্থাৎ যেকোন একটা চাকরি থাকা ভালো, তা সে যত কষ্টকর বা বিপদজনকই হোকনা কেন। কিন্তু যেকোন পদক্ষেপ নেয়ার আগে এটা স্মরণ করবেন যে, মানসিক সুস্থতা শারীরিক সুস্থতার মতোই গুরুত্বপূর্ণ। তাই আপনি যদি আপনার বর্তমান চাকরি নিয়ে অসুখি থাকেন তাহলে এখনই সময় তা থেকে বেড়িয়ে আসার এবং নতুন কিছু খুঁজে নেয়ার।

লিখেছেন

সাবেরা খাতুন

 

নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট জোহরা খাতুন প্রতিদিন ভ্রাম্যমাণ আদালতে

প্রতিদিনই ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করতে হয়। নানা অভিজ্ঞতার মধ্য দিয়ে যেতে হয় তাঁকে। তিনি নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোসাম্মাদ জোহরা খাতুন। চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি থেকে নারী ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবে কাজ করছেন বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষে (বিআরটিএ)।
‘১৩ বছরের কর্মজীবনে আমার মনেই হয়নি যে আমি নারী। মেয়েদের কাজ, ছেলেদের কাজ বলে কোনো পার্থক্য নেই।’ গত বৃহস্পতিবার সকালে রাজধানীর শাহবাগে ঢাকা ক্লাবের সামনে জোহরা খাতুনের সঙ্গে কথা হয়। তিনি এখন বিআরটিএ ভ্রাম্যমাণ আদালত-৫, এলেনবাড়ী তেজগাঁও ঢাকা শাখার নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। কথা বলার সময় তাঁর সঙ্গে ছিলেন পেশকার আবু সাইদ ও পরিদর্শক শেখ মো. রজিবুল ইসলাম।
ঢাকা শহরের বিভিন্ন প্রান্তে ভ্রাম্যমাণ আদালতের কাজ পরিচালনা করতে হয়। বিআরটিএ থেকে আগেই আদালত বসানোর স্থান নির্ধারিত করে দেওয়া হয়। সেখানে সিএনজিচালিত অটোরিকশার চালক, বাসচালক, মোটরবাইকের চালক সবার দাপ্তরিক কাগজপত্র আছে কি না, তা দেখা হয়। আবার বাসের কতগুলো নির্ধারিত আসন, আর কতজন দাঁড়িয়ে আছেন, মানুষের সংখ্যা ধারণক্ষমতার বেশি কি না—সেসব তদারকির মূল দায়িত্ব নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট জোহরা খাতুনের।
জোহরা খাতুন তাঁর একটা অভিজ্ঞতার কথা শোনালেন । বললেন, এ বছর রোজার সময় যাত্রাবাড়ী এলাকায় ভ্রাম্যমাণ আদালতে এসে একজন চালক অভিযোগ করেন, সেখানে ভ্রাম্যমাণ আদালত চলার সময় এক পুলিশ সদস্য তাঁর কাছ থেকে ১ হাজার ২০০ টাকা ঘুষ নিয়েছেন। এরপর জোহরা খাতুন সেসময়ে সেখানে দায়িত্বরত পুলিশদের ডেকে দুই দিনের সময় বেঁধে দেন। তাদের বলেন, ওই চালককে খুঁজে বের করে তাঁর টাকা ফেরত দিতে। পরে চালক ওই টাকা ফেরত পান।
নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট জহুরা খাতুন বলেন, কর্মক্ষেত্রে নারী-পুরুষ বলে ভিন্নতা নেই। স্বামী ব্যাংকার কাজী মো.গোফরান স্ত্রীকে সব সময় উৎসাহ দেন কাজে। এক ছেলে, এক মেয়ে নিয়ে জোহরা খাতুন থাকেন কাকরাইলে। অফিসের কাজ শেষে বাড়িতে ছেলেমেয়েদের সময় দিতে বেশি ভালো লাগে তাঁর।

 

সহজেই তৈরি করুন কাঠি কাবাব

কাবাব খেতে যারা ভালোবাসেন তাদের কাছে বেশ প্রিয় একটি আইটেম হচ্ছে কাঠি কাবাব। রেস্টুরেন্টে গিয়ে অহরহই তো খাওয়া হয়, চাইলে ঘরে বসেই তৈরি করতে পারেন সুস্বাদু এই খাবারটি। আর তার জন্য খুব বেশিকিছুর প্রয়োজনও নেই। চলুন তবে জেনে নিই-

উপকরণ : মাংসের কিমা ১/২ কেজি (গরু/খাসি), পাউরুটি কুচি ১-২ কাপ (পানিতে ভিজিয়ে চিপে পানি ঝরিয়ে নিন), পেঁয়াজ মিহি কুচি-১ চা চামচ, কাঁচামরিচ কুচি ১ চা চামচ, গোলমরিচ গুঁড়া ১-২ চা চামচ, সয়াবিন তেল/সরিষার তেল ২ টেবিল চামচ, চিনি ১-২ চা চামচ, লবণ ১ চা চামচ, টমেটো সস ২ টেবিল চামচ, পুদিনাপাতা কুচি ১ টেবিল চামচ, আদা বাটা ১ চা চামচ, সিরকা ১ টেবিল চামচ।

প্রনালি : একটি পাত্রে ভালো করে সবগুলো উপকরণ মিশিয়ে নিতে হবে। এবার কড়াইতে ছোট ছোট ভাগ করে কাঠিতে লাগিয়ে ছেঁকা তেলে ভেজে নিতে হবে। এবার খেয়ে দেখুন মজাদার কাঠি কাবাব।

 

কেমন হবে ননদ-ভাবীর সম্পর্ক

সম্পর্কের জালে মানুষ জন্ম থেকেই আবৃত। একটা সময় পরপর শুধু এই সম্পর্কে পরিবর্তন আসে। এক সম্পর্কের পিছুটান ফেলে আরেকটি সম্পর্কের হাত ধরতে হয়। সেইসঙ্গে যোগ হয় আরো কিছু নতুন মুখ। সঙ্গে নতুন পরিবেশ, নতুন সম্পর্ক। আর নতুন সব সম্পর্কের মধ্যে অন্যতম সম্পর্ক হচ্ছে ননদ আর ভাবীর সম্পর্ক। এই সম্পর্ক যেমন মধুর হতে পারে তেমনি কখনো কখনো হতে পারে তিক্তও! একটি মেয়ে যখন বিয়ের পরে অন্য একটি পরিবারে আসে তখন তার সঙ্গী থাকে তার স্বামী। আর তার পরেই যদি কেউ থাকে, তা হচ্ছে ননদ। যার সঙ্গে সহজেই এই নতুন পরিবেশ সম্পর্কে, আশপাশের মানুষ সম্পর্কে আর তার নিজেকে নিয়ে সে কথা বলতে পারে।

অনেকেরই একটি ধারণা থাকে যে ননদ এবং ভাবীর সম্পর্ক মানে তাতে তিক্ততা থাকবেই। তবে এটি সব সময় হয়ে থাকে না। অনেক সময় দেখা যায় ননদ এবং ভাবীর বয়সের মধ্যকার বয়সের তেমন পার্থক্য থাকে না। সেক্ষেত্রে কিছু সময় পরে তারা একে অন্যের বন্ধু হয়ে যায়। আর যদি বাড়িতে ছোট আরো কোনো ভাই অথবা বোন না থাকে তবে ভাবীর সঙ্গে ননদের সম্পর্ক খুব জলদি গড়ে ওঠে।

কিছু সময় দেখা যায়, বাড়ির ছোট বোনটি সবার আদরের। সেক্ষেত্রে বাড়িতে যখন নতুন কোনো সদস্য যেমন ভাবী আসে তখন তার মনে সেই আদরের জায়গা নিয়ে শঙ্কা তৈরি হয়। সে চায় যেন সবাই তাকেই ভালোবাসে। তাই সে চায় বাড়ির সবার নজর তার দিকেই রাখতে। আর সেই মুহূর্তে ভাবীর বলা ভালো উপদেশগুলোও তার কাছে খারাপ লাগতে শুরু করে। ফলে তাদের সম্পর্কে শুরু হয় নানা ঝামেলা।

আবার কিছু ক্ষেত্রে বয়সের পার্থক্যের কারণে একে অন্যকে বুঝে উঠতে পারে না। কাকে কী বলতে হবে তা না বুঝে ওঠার জন্য কথায় কথা বেড়ে তা ঝগড়ায় রূপ নেয়। আর তাতে কখনো কখনো ইন্ধন জোগায় আশপাশের মানুষ।

কিছু ক্ষেত্রে আবার ননদ আর ভাবীর সম্পর্ক হয়ে থাকে মধুরতায় পরিপূর্ণ। যারা চাকরি করেন, তারা একে অন্যের কষ্ট কিছুটা হলেও বেশি বুঝতে পারেন। সেক্ষেত্রে তাদের মাঝে বোঝাপড়া আর একে অন্যকে সাহায্য করার প্রবণতা বেশি হয়ে থাকে। তাদের মাঝে দেখা যায়, একসঙ্গে কেনাকাটা করা, বাড়ি সামলানো আর বাড়ির ছোটদের সামলানোর ক্ষমতা চলে আসে।

অনেক সময় এটি বোঝাই কঠিন হয়ে যায় যে, তারা কি আলাদা পরিবার থেকে এসেছে, না একই! সম্পর্কের ক্ষেত্রে ভাবীকেও কিছুটা চটপটে হতে হয়। ননদকে বুঝতে হয়। তাকে তার অবস্থান সম্পর্কে নিশ্চিত করতে হবে। ননদ-ভাবীর মধ্যে কোনো বিষয় নিয়ে ভুল বোঝাবুঝি হলে একে অন্যের রাগ ভাঙানোর অপেক্ষায় না থেকে বড়দের এগিয়ে এসে রাগ মিটমাট করিয়ে দেওয়া উচিত।