banner

বুধবার, ০১ মে ২০২৪ ইং, ,

পোস্টটি 215 বার পঠিত

মাংসের পুষ্টি

 

4

 

পুষ্টিবিদ এ বি সিদ্দিক: গরু-খাসি প্রভৃতি গবাদিপশুর মাংস বা গোশত কতটা স্বাস্থ্যকর এ নিয়ে বিতর্ক রয়েছে। এতে যেমন আছে উচ্চমাত্রার প্রোটিন, তেমনি চর্বিও। তবে চর্বিবিহীন মাংস বা লিন মিট খাওয়া সুস্থ মানুষের জন্য ভালো। একটু পরিমিত মাত্রায় খেতে হবে। তবে যাঁরা ইতিমধ্যেই মুটিয়ে গেছেন, হার্টের অসুখ, উচ্চ রক্তচাপ ইত্যাদি সমস্যা আছে তাঁদের যথাসম্ভব এটা কম খাওয়াই ভালো।

 

সতর্কতা

* পেট ফাঁপা ও কিডনিতে পাথর থাকলে মাংস একেবারে বাদ দিতে হবে।

* বাত হলে মগজ, গুর্দা, কলিজা ও সংরক্ষণ করা গোশত খাওয়া নিষেধ। তবে তাজা গোশত পরিমিত খেলে ক্ষতি নেই।

* কিডনির অসুখ, উচ্চ রক্তচাপ ও হার্টের অসুখে গোশত যত কম খাওয়া যায় তত ভালো।

* লিভার, গলব্লাডার ও অগ্ন্যাশয়ের অসুখে প্রাণিজ চর্বি বাদ দেওয়া উচিত।

* যাদের ওজন বেশি তাদের গোশত খাওয়া থেকে বিরত থাকা দরকার।

* প্রতিদিন ৯০-১০০ গ্রামের বেশি প্রাণিজ আমিষ না খাওয়াই ভালো।

 

5

 

মনে রাখা ভালো

* কোরবানির ঈদে যেহেতু গোশত একটু বেশিই খাওয়া পড়ে, তাই এই সময় বিশুদ্ধ পানি পান করার পরিমাণ কিছুটা বাড়িয়ে দেওয়া দরকার। গোশত শরীরে বিপাক প্রক্রিয়ায় শোষণ হওয়ার পর আমিষের অপ্রয়োজনীয় অংশ কিডনির মাধ্যমে ছেঁকে শরীর থেকে মূত্রের আকারে বের হয়ে যায়। পরিমাণমতো পানি এ কাজে সহযোগিতা করে

* গোশতের সঙ্গে কাঁচা সালাদ খান, লেবু, কাঁচা পেঁপে রাখুন।

* প্রতিদিন কিছু সবজি খেতে ভুলবেন না।

* কাঁচা পেঁপে ও আনারস আমিষ জাতীয় খাবার হজমে সহায়তা করে।

* খাবার শেষে মৌরি খাওয়া হজমের জন্য ভা

 

অপরাজিতাবিডি ডটকম/আরআই/এ/অক্টোবর২০১৪

Facebook Comments