banner

মঙ্গলবার, ০৩ ডিসেম্বর ২০২৪ ইং, ,

পোস্টটি 621 বার পঠিত

 

দাম্পত্যে ধৈর্য, পারস্পারিক সহানূভূতি


দাম্পত্য


স্বামী স্ত্রীর মধ্যে মতদ্বৈততা একটি স্বাভাবিক বিষয়। অনেক ক্ষেত্রে তাদের মধ্যে মতভেদ ঘটতেই পারে। কিন্তু আল্লাহর প্রতি তাওয়াক্কুল, ধৈর্য, পারস্পারিক সহানূভূতি ও সুধারণা এ সকল সমস্যা অনেকাংশে দূর করতে সক্ষম।

ঘনিষ্ঠতায় 
সুখী দাম্পত্য জীবন সবাই চায়। কিন্তু শুধু চাইলেই তো আর জীবনে সুখ আটকে রবে? সুখী দাম্পত্য জীবন পেতে গেলে তার কতগুলো শর্ত আছে, ঘনিষ্ঠতায় একটি। আপনাকে ভালবাসেন তিনি আপনার ঘনিষ্ঠতায় সান্নিধ্যও উপভোগ করবেন।

আলাদা ব্যক্তিত্ব থাকা সম্পর্কের ভালো
ব্যক্তিত্ব ভিন্ন হলেও একে অপরের সঙ্গে অনেকটা সময় একসঙ্গে কাটান, নিজেদের পছন্দের কাজগুলো করুন। বিয়ের আগে বাড়ির লোকের সঙ্গে রাগ দেখিয়েছেন বলে বিয়ের পরেও সেটা করবেন তা কিন্তু ঠিক নয়। ধীরে ধীরে স্বভাবে পরিবর্তন আনুন। সম্মান দিন একে অপরকে। একে অপরকে নিয়েও আগ্রহটা বাঁচিয়ে রাখুন।

পাশে থাকুন
পরস্পরের অভ্যেস তৈরি করে, পাশে থাকুন। কেউই পারফেক্ট হয় না, আপনিও নন। আপনারা ক্ষমাশীল এবং সম্পর্কটাকে সুস্থ রাখতে আগ্রহী। বড়ো কোনও সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে পরস্পরের সঙ্গে আলোচনা করুন। বিপদে পরস্পরের পাশে থাকুন।

আর্থিকভাবে ভারসাম্য রাখুন
সুখী দম্পতিরা আর্থিক ভারসাম্য বজায় রাখেন। সাধারণত উপার্জন, টাকা জমা ও খরচ বিষয়ে তাঁদের ধ্যানধারণা একইরকম হয়। টাকাপয়সা খরচের অভ্যেসে ফারাক থাকার দরুন বহু বিয়ে ভেঙে যায়। তাই আর্থিক ভারসাম্য বজায় রাখা জরুরি। বড়ো কোনও খরচ করার আগে পরস্পরকে জানিয়ে রাখুন।

Facebook Comments