banner

শুক্রবার, ০৬ Jun ২০২৫ ইং, ,

Daily Archives: June 5, 2025

 

কুরবানির ইতিহাস ও গুরুত্ব

ইসলামে কুরবানি একটি গুরুত্বপূর্ণ ওয়াজিব ইবাদত, যার মাধ্যমে একজন মুমিন আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের লক্ষ্যে নিজের প্রিয় বস্তু ত্যাগ করে। এটি কেবল একটি ধর্মীয় আচার নয় বরং আত্মত্যাগ, আনুগত্য ও আত্মসমর্পণের প্রকাশ। কুরবানি ঈদুল আজহার মূল ভিত্তি, যা মুসলিম উম্মাহর জন্য ত্যাগের চেতনায় উদ্বুদ্ধ হওয়ার বার্তা নিয়ে আসে।

কুরবানির ইতিহাস
কোরবানির ইতিহাস অত্যন্ত প্রাচীন ও তাৎপর্যপূর্ণ। পবিত্র কোরআনের সূরা মায়েদায় হজরত আদম (আ.)-এর দুই পুত্র হাবিল ও কাবিলের কুরবানির কাহিনি বর্ণিত হয়েছে:
“তাদেরকে আদমের দুই পুত্রের কাহিনী যথাযথভাবে শুনাও, যখন তারা উভয়ে কুরবানি করেছিল। তাদের একজনের কুরবানি কবুল হল এবং অন্যজনেরটা কবুল হল না। সে বলল- অবশ্যই আমি তোমাকে হত্যা করব।
অপরজন বলল -আল্লাহ শুধু মুত্তাকীদের কাছ থেকেই কবুল করেন।” (সূরা মায়েদা: ২৭)

পরবর্তী সময়ে কুরবানির চূড়ান্ত রূপ ও তাৎপর্য প্রকাশ পায় হজরত ইবরাহিম (আ.)-এর জীবনে। আল্লাহ তাকে আদেশ করেন স্বপ্নে পুত্র ইসমাইল (আ.)-কে কুরবানি করতে।
“অতঃপর যখন সে (ইসমাইল) পিতার সঙ্গে চলাফেরা করার বয়সে উপনীত হল, তখন সে বলল, হে বৎস! আমি স্বপ্নে দেখি যে, আমি তোমাকে জবাই করছি। এখন তুমি চিন্তা করো, তোমার মত কী? সে বলল, হে পিতা! আপনি যা আদেশ পাচ্ছেন তাই করুন। ইনশাআল্লাহ, আপনি আমাকে ধৈর্যশীলদের একজন পাবেন।” (সূরা ছাফফাত: ১০২)
“আর আমি তার পরিবর্তে একটি মহান কোরবানি দান করলাম।” (সূরা ছাফফাত: ১০৭)

কুরবানির শরয়ী গুরুত্ব
ইসলামি শরিয়তের দৃষ্টিতে কুরবানি একটি ওয়াজিব ইবাদত। ঈদুল আজহার দিনগুলোতে সামর্থ্যবান মুসলমানের জন্য এটি আদায় করা অপরিহার্য। হাদিস শরিফে এসেছে, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন:
“যে ব্যক্তি সামর্থ্য থাকা সত্ত্বেও কুরবানি করে না, সে যেন আমাদের ঈদগাহে না আসে।” (মুসনাদে আহমাদ)

কোরআনে আল্লাহ বলেন,
“তুমি তোমার প্রতিপালকের উদ্দেশ্যে নামাজ আদায় করো এবং কুরবানি করো।” (সূরা কাউসার: ২)
এই নির্দেশ থেকে বোঝা যায়, কুরবানি নিছক একটি সামাজিক উৎসব নয় বরং একটি গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত। হজরত ইবরাহিম (আ.)-এর সুন্নত হিসেবে এটি আজও বহাল আছে। হাদিসে এসেছে, “এটি তোমাদের পিতা ইবরাহিম (আ.)-এর সুন্নত।” (ইবনে মাজাহ)

কুরবানির ফজিলত
রাসুল (সা.) বলেন:
“আল্লাহর কাছে কুরবানির দিন মানবজাতির কোনো আমলই কুরবানির চেয়ে বেশি প্রিয় নয়। পশুর রক্ত জমিনে পড়ার আগেই তা আল্লাহর কাছে পৌঁছে যায়। তাই তোমরা খুশিমনে কুরবানি করো।” (তিরমিজি)

যায়েদ ইবনে আরকাম (রা.) বর্ণনা করেন, সাহাবারা জিজ্ঞেস করেন, “হে আল্লাহর রাসুল! কুরবানি কী?” তিনি বলেন, “এটি তোমাদের পিতা ইবরাহিম (আ.)-এর সুন্নত।” সাহাবারা আবার জিজ্ঞেস করেন, “এতে আমাদের কী পুরস্কার আছে?” তিনি বলেন, “প্রতিটি পশমের জন্য একটি করে নেকি।” (মিশকাত)

তাকওয়ার সঙ্গে সম্পর্ক:
আল্লাহ বলেন,
“তাদের গোশত ও রক্ত আল্লাহর কাছে পৌঁছায় না, বরং পৌঁছায় তোমাদের তাকওয়া।” (সূরা হজ: ৩৭)
আরও বলেন,
“বল, নিশ্চয়ই আমার নামাজ, আমার কুরবানি, আমার জীবন ও আমার মৃত্যু—সবকিছুই বিশ্বপ্রতিপালক আল্লাহর জন্য।” (সূরা আন’আম: ১৬২)

এই ইবাদতের মাধ্যমে একজন মুমিন তার আত্মাকে খাঁটি করে, আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য নিজের ভালোবাসার বস্তু ত্যাগ করে এবং জীবনের প্রতি মোহ কমিয়ে তাকওয়ার পথে অগ্রসর হয়। এটি কেবল পশু জবাই নয়, বরং আত্মিক পশুত্ব জবাইয়ের এক প্রকৃত ইবাদত।

কুরবানির সামাজিক প্রভাব
কোরবানির একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক হলো এর সামাজিক প্রভাব। কোরবানির গোশত তিন ভাগে ভাগ করে আত্মীয়-স্বজন, প্রতিবেশী ও গরিবদের মধ্যে বণ্টন করার মাধ্যমে সমাজে সহানুভূতি, সাম্য ও ঐক্যের চর্চা হয়। ধনী ও গরিবের মাঝে পারস্পরিক সম্পর্ক মজবুত হয় এবং সমাজে শান্তি প্রতিষ্ঠিত হয়।
বর্তমানে কিছু মানুষ কুরবানিকে কেবল সামাজিক রেওয়াজ, স্ট্যাটাস দেখানো বা পারিবারিক ঐতিহ্য হিসেবে দেখে। কিন্তু ইসলাম কুরবানিকে ত্যাগ, সহানুভূতি ও তাকওয়ার উৎসব হিসেবে নির্ধারণ করেছে। এর মাধ্যমে গরিবের মুখে হাসি ফোটে, ধনী-গরিবের মাঝে বন্ধন সৃষ্টি হয় এবং মুসলিম সমাজে সাম্যবোধ জাগ্রত হয়।

কুরবানির শর্ত ও মাসআলা
১. কুরবানি শুধুমাত্র ঈদের নামাজের পর থেকে ১২ জিলহজ সূর্যাস্ত পর্যন্ত করতে হবে।
২. যে ব্যক্তির কাছে কুরবানির তিনদিনে (১০-১২ জিলহজ) যাকাতের নিসাব পরিমাণ সম্পদ থাকে, তার ওপর কুরবানি ওয়াজিব।
৩. পশু হতে হবে নির্ধারিত বয়সের: গরু ও মহিষ দুই বছর, ছাগল ও ভেড়া এক বছর।
৪. কুরবানির পশু যেন দৃষ্টিগোচর ত্রুটিমুক্ত ও সুস্থ হয়।
৫. কুরবানি নিজ হাতে করা উত্তম, না পারলে উপস্থিত থেকে অন্যের মাধ্যমে করানো।
৬. কুরবানির গোশত গরিব, আত্মীয় ও নিজের মধ্যে বণ্টন করা সুন্নত।
৭. যে ব্যক্তি কুরবানির নিয়ত করবে সে যেন কুরবানির আগ মুহুর্ত পর্যন্ত নখ,চুল বা শরীরের পশম না কাটে

কুরবানি একটি বহুমাত্রিক ইবাদত, যার ভেতর আছে ইতিহাস, শিক্ষা, আত্মিক শুদ্ধি ও সামাজিক কল্যাণ। এটি পালন করতে হবে বিশুদ্ধ নিয়তে, শরিয়তের নির্দেশনা মেনে। বাহ্যিক আড়ম্বর নয়, বরং অন্তরের খাঁটি ইমান ও তাকওয়ার সঙ্গে কুরবানি করলে তবেই তা আল্লাহর দরবারে কবুল হবে।

আসুন, আমরা সবাই আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য যথাযথভাবে কুরবানি আদায় করি, তাকওয়ায় পরিপূর্ণ জীবন গঠন করি, এবং আমাদের পরিবার, সমাজ ও উম্মাহকে কুরবানির মাধ্যমে ঐক্য ও সহানুভূতির পথে পরিচালিত করি।

আরওয়াহ আনাম

 

কোরবানির ঈদে ঝামেলা কমাতে আগেই সংরক্ষণ করুন সবধরনের মসলা

কোরবানির ঈদ মানেই ঘরে ঘরে মাংসের নানা পদ রান্না। আর এইসব সুস্বাদু রান্নার আসল রহস্য লুকিয়ে থাকে সঠিক মসলা ব্যবহারে। তবে সময় বাঁচাতে ও রান্নার ঝামেলা কমাতে মসলা আগে থেকেই সংরক্ষণ করে রাখা অত্যন্ত কার্যকর। মসলা যদি ভালোভাবে সংরক্ষণ করা যায়, তাহলে তার গন্ধ, স্বাদ ও কার্যকারিতা দীর্ঘদিন পর্যন্ত অটুট থাকে। তাই রান্নাঘরের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ উপাদানগুলো কীভাবে দীর্ঘদিন ভালো রাখা যায়, তা জানা জরুরি।

শুকনা মসলা সংরক্ষণ
১. বাতাসরোধী কাঁচের বোতলে রাখুন।
শুকনা মরিচ গুঁড়া, ধনে, জিরা, গরম মসলা ইত্যাদি কাঁচের বা ফুড-গ্রেড প্লাস্টিকের বোতলে সংরক্ষণ করুন।

➡️ টিপস: মসলা ব্যবহারের সময় চামচ অবশ্যই শুকনো রাখবেন।

২. শুকনা ও ঠাণ্ডা জায়গায় রাখুন।
রান্নাঘরের চুলার পাশে রাখবেন না। আলো ও গরমে মসলার ঘ্রাণ ও গুণ নষ্ট হয়।

৩. ফ্রিজে রাখা যায় কিছু মসলা।
গরমের সময় মরিচ গুঁড়া বা হলুদ গুঁড়া ফ্রিজের ড্রায়ার বক্সে রাখা যায়। এতে পোকামাকড় বা ঘাম জমে না।

🧄 বাটা মসলা সংরক্ষণের পদ্ধতি।
১. আদা-রসুন বাটা সংরক্ষণ
সম পরিমাণ আদা ও রসুন বেটে হালকা তেলে ভেজে নিন।

ঠাণ্ডা হলে কাচের বোতলে ভরে ফ্রিজে রাখুন।

৭-১০ দিন পর্যন্ত ভালো থাকে।

২. মরিচ বাটা
কাঁচা মরিচ বেটে সামান্য লবণ দিয়ে ছোট কন্টেইনারে রাখুন।

আলাদা আলাদা ভাগে ফ্রিজে রাখলে প্রতিবার পুরোটা বের করতে হয় না।

৩. ফ্রিজিং (আইস কিউব ট্রিক)
আদা, রসুন, পেঁয়াজ বা কাঁচা মরিচ বেটে আইস কিউব ট্রেতে রেখে ফ্রিজে দিন।

জমে গেলে বের করে জিপলক ব্যাগে রেখে দিন।

ব্যবহারের সময় একটি কিউব বের করলেই হবে।

✅ সংরক্ষণের সময় কিছু অতিরিক্ত টিপস:

যেকোনো পাত্রে রাখার আগে অবশ্যই তা শুকনো ও পরিষ্কার রাখবেন।

বেশি সময়ের জন্য সংরক্ষণ করতে চাইলে একটু তেল বা ভিনেগার মিশিয়ে নিলে ভালো থাকে।

ব্যাচ ধরে মসলা বানান, যেন পুরোনোটা শেষ না করে নতুনটা খোলা না হয়।

মসলা শুধু খাবারের স্বাদই বাড়ায় না, এটি আমাদের সংস্কৃতির অংশ। তাই মসলাগুলো যত্নসহকারে সংরক্ষণ করা দরকার, যাতে সময়, পরিশ্রম ও খরচ—তিনটিই সাশ্রয় হয়। উপযুক্ত উপায়ে সংরক্ষিত মসলা আপনার রান্নাকে করে তুলবে আরও সুস্বাদু ও প্রাণবন্ত। আশাকরি এই পদ্ধতিগুলো অনুসরণ করে আপনি কুরবানির পরও দীর্ঘদিন মসলার আসল স্বাদ উপভোগ করতে পারবেন।

 

ডা.তাসনিম জারা:নেতৃত্বের মঞ্চে নতুন মাত্রা

বাংলাদেশের সাম্প্রতিক রাজনৈতিক ও সামাজিক পরিসরে একটি ব্যতিক্রমধর্মী নাম বারবার আলোচনায় আসছে—ডা. তাসনিম জারা। চিকিৎসক, শিক্ষক, স্বাস্থ্য সচেতনতা বিষয়ক কনটেন্ট নির্মাতা ও এখন একজন রাজনৈতিক নেত্রী হিসেবে তার উত্থান শুধু বিস্ময়কর নয়, বরং অনুপ্রেরণাদায়কও।

ডা. তাসনিম জারার শিক্ষাজীবন শুরু হয় ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে। এরপর তিনি ভর্তি হন ঢাকা মেডিকেল কলেজে, যেখান থেকে তিনি MBBS ডিগ্রি অর্জন করেন। উচ্চশিক্ষার জন্য পাড়ি জমান যুক্তরাজ্যে। বিশ্বখ্যাত অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে “এভিডেন্স-বেইজড হেলথ কেয়ার” বিষয়ে MSc ডিগ্রি অর্জন করেন ডিস্টিংকশনের মাধ্যমে। এরপর যুক্তরাজ্যের RCOG থেকে DRCOG ও Royal College of Physicians থেকে MRCP ডিগ্রি অর্জন করেন। তিনি Higher Education Academy UK-এর অ্যাসোসিয়েট ফেলো হিসেবেও স্বীকৃত।

বর্তমানে ডা. জারা কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালে ইন্টারনাল মেডিসিনে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক হিসেবে কাজ করছেন এবং কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ে ৫ম ও ৬ষ্ঠ বর্ষের মেডিকেল শিক্ষার্থীদের পড়ান। এই বৈশ্বিক পর্যায়ের ক্যারিয়ারের মাঝেও তিনি বাংলা ভাষাভাষী জনগণের জন্য কনটেন্ট নির্মাণে ব্যস্ত ছিলেন। তার তৈরি স্বাস্থ্যবিষয়ক ভিডিওগুলো কোটি কোটি মানুষের কাছে স্বাস্থ্যসচেতনতার বার্তা ছড়িয়ে দিয়েছে।

তিনি “সহায় হেলথ” নামে একটি প্ল্যাটফর্মের সহ-প্রতিষ্ঠাতা, যা বাংলাভাষায় প্রমাণভিত্তিক স্বাস্থ্যসেবা তথ্য সহজভাবে জনগণের কাছে পৌঁছে দেয়। কোভিড-১৯ এর সময় তার সাহসী ভূমিকার জন্য তিনি ২০২১ সালে ব্রিটিশ সরকারের ‘ভ্যাক্সিন লুমিনারি’ স্বীকৃতি লাভ করেন।

এই ব্যতিক্রমী মেধাবী মানুষটি এখন সরাসরি রাজনীতিতে সক্রিয়। তিনি বর্তমানে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)-এর সিনিয়র যুগ্ম সদস্য সচিব পদে দায়িত্ব পালন করছেন। এর আগে তিনি জাতীয় নাগরিক কমিটির যুগ্ম আহ্বায়ক ছিলেন। ২০২৫ সালের ফেব্রুয়ারিতে দলটির আনুষ্ঠানিক যাত্রার সময় থেকেই তিনি নেতৃত্বের প্রথম সারিতে রয়েছেন।

রাজনীতিতে যোগ দেওয়ার পর তিনি যখন নিজ দলেরই উত্তরাঞ্চলের এক নেতার বিরুদ্ধে স্বচ্ছতা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন, অনেকেই বিষয়টি হালকা ভাবে নিয়েছিলেন। কিন্তু এতে প্রকাশ পেয়েছে—ডা.জারা দলগত রাজনীতির ভেতর থেকেও জবাবদিহিতা ও নৈতিকতার পক্ষে অবস্থান নিতে সাহস রাখেন। এমন অবস্থান সচরাচর দেখা যায় না।

অনেকেই বলে থাকেন, রাজনীতি সবার জন্য নয়। কিন্তু ডা. তাসনিম জারা যেভাবে তার আন্তর্জাতিক অভিজ্ঞতা, একাডেমিক কৃতিত্ব এবং সাধারণ মানুষের প্রতি দায়বদ্ধতা নিয়ে রাজনীতিতে এসেছেন, তা নিঃসন্দেহে এক নতুন ধারার সূচনা করছে।

একজন তরুণী, যিনি ইউকের নিরাপদ ও সম্মানজনক জীবনের বাইরে এসে বাংলাদেশের বাস্তবতায় কাজ করছেন, তার প্রতি আমাদের সমর্থন থাকা উচিত। তাকে নিয়ে কুৎসা রটানো বা ব্যক্তিগত আক্রমণের বদলে তার কাজ ও উদ্দেশ্যকে মূল্যায়ন করা আমাদের দায়িত্ব।

আমরা আশা করি, ডা. তাসনিম জারার এই যাত্রা নৈতিকতা ও স্বচ্ছতার পথেই চলবে। তিনি যেন হয়ে ওঠেন এক অনন্য উদাহরণ—যেখানে একজন নারী, একজন চিকিৎসক ও একজন শিক্ষকের সম্মিলিত রূপে দেশ ও জাতির জন্য কিছু করে যেতে পারেন।

#DrTasnimJara #বাংলাদেশের_নারী #রাজনীতিতে-নারী #WomenInLeadership #HealthcareToPolitics #womensupportingwomen #InspiringBangladeshi #OxbridgeToPolitics