banner

বৃহস্পতিবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৫ ইং, ,

Daily Archives: April 23, 2025

 

ঈদ স্পেশাল চিকেন রোস্ট

 

ঈদ মানেই আনন্দ, আর আনন্দের পরিপূর্ণতা আসে সুস্বাদু খাবারের মাধ্যমে। উৎসবের টেবিলে রোস্টের সুগন্ধ না থাকলে যেন জমেই না! তাই আপনাদের জন্য রইলো এক বিশেষ স্বাদের ঈদ স্পেশাল চিকেন রোস্টের রেসিপি, যা আপনার উৎসবের আমেজকে আরও বাড়িয়ে তুলবে।

উপকরণ:
১টি আস্ত মুরগি (১ কেজি, মাঝারি টুকরা করে নেওয়া যাবে)
৩ টেবিল চামচ টক দই
২ টেবিল চামচ তেল বা ঘি
১ চা চামচ হলুদ গুঁড়া
১ চা চামচ লাল মরিচ গুঁড়া
১ চা চামচ জিরা গুঁড়া
১ চা চামচ ধনে গুঁড়া
১/২ চা চামচ দারচিনি গুঁড়া
১/২ চা চামচ গরম মশলা গুঁড়া
১ চা চামচ আদা-রসুন বাটা
১/২ কাপ পেঁয়াজ কুচি
১/২ কাপ টমেটো কুচি
১/৪ কাপ কাঁচামরিচ কুচি
২ টেবিল চামচ মধু বা চিনি
১/২ কাপ তরল দুধ (ক্রিমি স্বাদ আনতে)
২ টেবিল চামচ সয়া সস (ঐচ্ছিক)
লবণ স্বাদমতো
কাজু ও কিশমিশ (গার্নিশের জন্য)

প্রণালী:
প্রথমে মুরগিটি ভালোভাবে ধুয়ে পরিষ্কার করে নিন।
একটি বাটিতে দই, হলুদ, মরিচ, জিরা, ধনে, দারচিনি, গরম মশলা, আদা-রসুন বাটা, মধু/চিনি, সয়া সস ও লবণ মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করুন।
সবকিছু মুরগির সাথে ভালোভাবে মেখে কমপক্ষে ২ ঘণ্টা রেখে দিন (যদি সম্ভব হয়, রাতভর রাখলে স্বাদ আরও বাড়বে)।

একটি প্যানে তেল বা ঘি গরম করে পেঁয়াজ কুচি করে দিন। পেঁয়াজ সোনালি হলে টমেটো ও কাঁচামরিচ দিয়ে নরম হওয়া পর্যন্ত ভাজুন।

ম্যারিনেট করা মুরগি দিয়ে মাঝারি আঁচে কষিয়ে নিন, যতক্ষণ না মশলা থেকে তেল ছাড়তে শুরু করে।

এবার অল্প আঁচে ঢেকে ১৫-২০ মিনিট রান্না করুন, মাঝে মাঝে নেড়ে দেবেন যাতে নিচে লেগে না যায়।
এরপর ১/২ কাপ গরম পানি দিন এবং ঢেকে দিন। আরও ২০ মিনিট রান্না করুন, যতক্ষণ না মুরগি পুরোপুরি সেদ্ধ হয়ে যায়।
শেষে দুধ দিয়ে ৫ মিনিট রান্না করে নিন, এতে রোস্ট হবে আরও মখমল স্বাদের।
মুরগির রোস্ট হয়ে গেলে পাত্র থেকে নামিয়ে নিন। উপরে ভাজা কাজু ও কিশমিশ ছড়িয়ে দিন।
গরম গরম পরিবেশন করুন পরোটা, নান, কিংবা পোলাওয়ের সঙ্গে।

ঈদের স্পেশাল চিকেন রোস্ট শুধু স্বাদেই নয়, উৎসবের আনন্দেও এনে দেবে নতুন মাত্রা। এই সহজ চুলার রেসিপিতে আপনিও তৈরি করতে পারবেন পারফেক্ট রোস্ট, যা অতিথিদের মন জয় করবে! তাহলে আর দেরি কেন? এবার ঈদে বানিয়ে ফেলুন এই সুস্বাদু রেসিপি!

 

আইওসি’র ইতিহাসে প্রথম নারী সভাপতি নির্বাচিত হলেন ক্রিস্টি কভেন্ট্রি

 

ইন্টারন্যাশনাল অলিম্পিক কমিটি (আইওসি) এর ১৩০ বছরের ইতিহাসে প্রথমবার কোনো নারী সভাপতি হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন ক্রিস্টি কভেন্ট্রি। একই সঙ্গে, তিনি আইওসি’র প্রথম আফ্রিকান সভাপতি হওয়ারও ইতিহাস সৃষ্টি করেছেন।

জিম্বাবুয়ের সাবেক সাঁতারু কভেন্ট্রি, যিনি ২০১৮ সাল থেকে জিম্বাবুয়ের ক্রীড়া মন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন, তিনি তার নির্বাচনের মাধ্যমে নতুন এক অধ্যায় শুরু করেছেন। বৃহস্পতিবার (২১ মার্চ) গ্রিসে অনুষ্ঠিত নির্বাচনে ৪১ বছর বয়সী কভেন্ট্রি ৯৭ ভোটের মধ্যে ৪৯ ভোট পেয়ে প্রথম রাউন্ডে জয় লাভ করেন। দ্বিতীয় স্থানে থাকা স্পেনের হুয়ান আন্তোনিও সামারা পেয়েছেন ২৮ ভোট।
নবনির্বাচিত আইওসি সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণের পর কভেন্ট্রি বলেন, “এটা শক্তিশালী সংকেত। এটি নির্দেশ করে যে আমরা সত্যিকার অর্থে বৈশ্বিক হতে পেরেছি এবং আমাদের সংগঠন বৈচিত্র্যময়, এবং আমরা এই পথ অনুসরণ করতে চাই।”

আইওসি’র দশম সভাপতি হিসেবে কভেন্ট্রি আগামী ৮ বছর এই দায়িত্বে বহাল থাকবেন। আনুষ্ঠানিকভাবে তিনি দায়িত্ব গ্রহণ করবেন চলতি বছরের জুনে।

খেলোয়াড়ী জীবনে অত্যন্ত সফল কভেন্ট্রি অলিম্পিকে জিম্বাবুয়ের হয়ে সাঁতারে দুটি স্বর্ণপদকসহ মোট সাতটি পদক জয় করেন। এছাড়া, তিনি কমনওয়েলথ গেমস, বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপ এবং অল-আফ্রিকা গেমসেও একাধিক শিরোপা জয় করেছেন।

 

ঈদে ঘর সাজানোর দারুণ টিপস

 

ঈদ মানেই আনন্দের এক অনন্য উৎসব, যেখানে ঘরভর্তি হাসি-খুশি, প্রিয়জনদের সান্নিধ্য, আর আত্মার প্রশান্তি মেলে। এই বিশেষ দিনটিকে আরো উজ্জ্বল করে তুলতে ঘরের সাজসজ্জা হতে পারে আনন্দের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। যেমন নতুন পোশাক আমাদের বাহ্যিক সৌন্দর্য বাড়ায়, তেমনি নান্দনিকভাবে সাজানো ঘর আমাদের মনে উৎসবের আবেশ ছড়িয়ে দেয়। তাই আসুন, ঈদের খুশিকে দ্বিগুণ করতে ঘর সাজিয়ে তুলি একদম নতুন রঙে, নতুন আয়োজনে—

১. থিম অনুযায়ী ঘর সাজান
আপনার পছন্দের বা ট্রেন্ডি কোনো থিম বেছে নিন—যেমন ঐতিহ্যবাহী, মিনিমালিস্ট, রঙিন বা আরবি স্টাইল। এরপর সেই অনুযায়ী কুশন কভার, পর্দা, টেবিল ম্যাট, আর্টওয়ার্ক বা লাইটিং সাজিয়ে তুলুন।

২. নতুন পর্দা ও কুশন কভার ব্যবহার করুন
পর্দা ও কুশন কভারের পরিবর্তন পুরো ঘরের লুক বদলে দিতে পারে। ঈদের আমেজ আনতে উজ্জ্বল রঙ বা হালকা সোনালি ও সাদা রঙের কভার ব্যবহার করতে পারেন।

৩. দেয়ালে ঈদ স্পেশাল ডেকর যুক্ত করুন

চাঁদ-তারার ওয়াল হ্যাঙ্গিং

ইসলামিক ক্যালিগ্রাফি বা পোস্টার

ফ্যাব্রিক বা কাঠের আর্টপিস

৪. আলো দিয়ে জাদু করুন
ঈদের রাতে নরম, উষ্ণ আলো পরিবেশকে আরও উৎসবমুখর করে তোলে।

LED ফেয়ারি লাইট

মোমবাতি বা অ্যারোমা ক্যান্ডেল

ল্যান্টার্ন বা আরবি স্টাইলের লাইটিং

৫. অতিথি আপ্যায়নের জন্য টেবিল সাজানো
ডাইনিং টেবিলে সুন্দর রানার, ম্যাচিং প্লেট-মগ, ফ্রেশ ফুলের ছোট তোড়া বা সুগন্ধি মোমবাতি রাখতে পারেন।

৬. সুগন্ধি ও পরিপাটি ঘর
ঘরে একটি ফ্রেশ ও মিষ্টি সুবাস ছড়ানোর জন্য অ্যারোমা ডিফিউজার, ধূপ বা আতর ব্যবহার করতে পারেন।

৭. হাতের তৈরি কিছু সংযোজন করুন
ডিআইওয়াই ক্যান্ডেল হোল্ডার, ফুলদানিতে রঙিন পানি দিয়ে ফুল সাজানো, অথবা কাগজের চাঁদ-তারা তৈরি করে দেয়ালে লাগানো যেতে পারে।

৮. দরজার সামনে ওয়েলকাম ডেকর
প্রবেশদ্বারে ফ্লাওয়ার রেথ, আরবি ক্যালিগ্রাফির ওয়েলকাম বোর্ড বা লাইটিং ব্যানার রাখলে অতিথিরা প্রথম দেখাতেই উৎসবের আমেজ পাবেন।

আপনার ভালোবাসা ও সৃজনশীলতার স্পর্শে ঘর হয়ে উঠুক ঈদের আনন্দের প্রতিচ্ছবি। প্রতিটি কোণে ছড়িয়ে পড়ুক উষ্ণতা, অতিথিদের মনে জাগুক প্রশান্তি, আর আপনার হৃদয়ে ফুটে উঠুক এক গভীর তৃপ্তির অনুভূতি।

 

রোজায় ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে করণীয়

ডায়াবেটিস এখন বিশ্বব্যাপী একটি গুরুতর স্বাস্থ্য সমস্যা, বিশেষ করে বাংলাদেশে এটি দ্রুত বাড়ছে। অনিয়ন্ত্রিত খাদ্যাভ্যাস, কম শারীরিক পরিশ্রম ও অস্বাস্থ্যকর জীবনযাত্রার কারণে ডায়াবেটিস রোগীদের রোজার সময় বিশেষ সতর্কতা অবলম্বন করা জরুরি। কিছু কিছু ভুল ধারণার কারণে অনেকে ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় পড়েন। তাই সুস্থভাবে রোজা পালনের জন্য নিচের বিষয়গুলো মেনে চলুন।

১. চিকিৎসকের পরামর্শ নিন
রোজা রাখা আপনার স্বাস্থ্যের জন্য নিরাপদ কিনা, তা জানতে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। প্রয়োজনে ওষুধের সময়সূচি ও ইনসুলিন ডোজ পরিবর্তন করতে হতে পারে।

২. রক্তের শর্করা নিয়মিত পরীক্ষা করুন
রোজার সময় রক্তে শর্করার মাত্রা স্বাভাবিক রাখা জরুরি। শর্করা খুব বেশি কমে গেলে (হাইপোগ্লাইসেমিয়া) বা বেড়ে গেলে (হাইপারগ্লাইসেমিয়া) তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নিতে হবে।

৩. সঠিকভাবে সেহরি খান
কখনোই সেহরি বাদ দেবেন না, কারণ এটি শরীরে শক্তি জোগায় এবং রক্তে শর্করা লেভেল নিয়ন্ত্রণে রাখে।

লাল চালের ভাত, ওটস, ডাল, শাকসবজি ও আঁশযুক্ত খাবার খান, যা ধীরে হজম হয়।

প্রোটিনসমৃদ্ধ খাবার যেমন ডিম, দই, বাদাম ইত্যাদি যোগ করুন।

৪. স্বাস্থ্যকর ইফতার করুন
অতিরিক্ত চিনি ও তেলে ভাজা খাবারের পরিবর্তে স্বাস্থ্যকর খাবার বেছে নিন।

বেশি চর্বি, চিনি ও মসলাযুক্ত খাবার এড়িয়ে চলুন।

খেজুর দিয়ে রোজা ভাঙতে পারেন, এটি প্রাকৃতিকভাবে শক্তি জোগায়।

৫. পর্যাপ্ত পানি পান করুন
ইফতার থেকে সেহরি পর্যন্ত পর্যাপ্ত পানি পান করুন।

পানি সমৃদ্ধ ফল যেমন শসা, তরমুজ ইত্যাদি খেতে পারেন।

চিনিযুক্ত পানীয় ও কার্বোনেটেড ড্রিংকস পরিহার করুন।

৬. ওষুধ ও ইনসুলিনের সময়সূচি ঠিক রাখুন
যারা ইনসুলিন নেন বা নিয়মিত ওষুধ খান, তারা অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী সময়সূচি ঠিক করুন।

সেহরি ও ইফতারের সময় ওষুধ গ্রহণের সঠিক নিয়ম জানতে হবে।

৭. অতিরিক্ত পরিশ্রম এড়িয়ে চলুন
রোজার সময় অতিরিক্ত শারীরিক পরিশ্রম করলে রক্তের শর্করা হঠাৎ কমে যেতে পারে।

গরমে দীর্ঘক্ষণ বাইরে থাকলে পানিশূন্যতার ঝুঁকি বাড়তে পারে, তাই ছায়াযুক্ত স্থানে থাকার চেষ্টা করুন।

ভারী ব্যায়ামের পরিবর্তে ইফতারের পর হালকা হাঁটাহাঁটি করুন।

৮. বিপজ্জনক লক্ষণ দেখা দিলে রোজা ভাঙুন

যদি মাথা ঘোরা, দুর্বলতা, অতিরিক্ত ঘাম, ঝাপসা দেখা বা কাঁপুনি অনুভব করেন, তাহলে দ্রুত রক্তের শর্করা পরীক্ষা করুন।

যদি রক্তের শর্করা ৩.৯ mmol/L-এর নিচে নেমে যায় বা ১৬.৭ mmol/L-এর বেশি হয়, তাহলে রোজা ভেঙে ফেলুন এবং প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিন।

৯. মানসিক চাপ কমান ও পর্যাপ্ত ঘুমান

মানসিক চাপ রক্তের শর্করার ওপর প্রভাব ফেলতে পারে, তাই নিজেকে শান্ত রাখুন।

পর্যাপ্ত বিশ্রাম ও ভালো ঘুম নিশ্চিত করুন।

ডায়াবেটিস রোগীরা রমজানে রোজা রাখতে চাইলে সচেতনতা, সঠিক খাদ্যাভ্যাস ও নিয়মিত পর্যবেক্ষণ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। নিয়ম মেনে চললে সুস্থভাবে রোজা রাখা সম্ভব।

সূত্র: বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO)

 

এটিজেএফবি সম্মাননা প্রদান করল এভিয়েশন ও পর্যটন খাতে অবদান রাখা ১০ নারীকে

বাংলাদেশের এভিয়েশন ও পর্যটন খাতে বিশেষ অবদান রাখা ১০ নারীকে সম্মাননা প্রদান করেছে এভিয়েশন ও ট্যুরিজম জার্নালিস্ট ফোরাম অব বাংলাদেশ (এটিজেএফবি)। ২০ মার্চ বৃহস্পতিবার, ঢাকা ক্লাবের স্যামসন এইচ চৌধুরী মিলনায়তনে এক আড়ম্বরপূর্ণ অনুষ্ঠানে এই সম্মাননা প্রদান করা হয়।
এ অনুষ্ঠানে সম্মাননা তুলে দেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ফরিদা আখতার এবং বেসামরিক বিমান চলাচল ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের সচিব নাসরিন জাহান।
বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে সম্মাননা পেয়েছেন বিভিন্ন খ্যাতনামা নারী:

পাইলট ক্যাটাগরিতে: বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের ফার্স্ট অফিসার ফারিহা তাবাসসুম

এ্যারোনটিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং ক্যাটাগরিতে: বিমানের ইঞ্জিনিয়ারিং অফিসার তাহমিনা আক্তার

এভিয়েশন গ্রাউন্ড সার্ভিস ক্যাটাগরিতে: বিমানের ম্যানেজার-গ্রাউন্ড সার্ভিস নিলুফা ইয়াসমিন

ক্যাবিন ক্রু ক্যাটাগরিতে: বিমানের ফ্লাইট স্টুয়ার্ড জিনিয়া ইসলাম

ট্যুরিজম সিকিউরিটি ক্যাটাগরিতে: ট্যুরিস্ট পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার নাদিয়া ফারজানা

হোটেল উদ্যোক্তা ক্যাটাগরিতে: হোটেল সারিনার চেয়রপারসন সাবেরা সারওয়ার নীনা

ট্যুরিজম উদ্যোক্তা ক্যাটাগরিতে: ওয়ান্ডার উইম্যানের প্রতিষ্ঠাতা ও সিইও সাবিরা মেহরিন সাবা

প্রতিশ্রুতিশীল উদ্যোক্তা ক্যাটাগরিতে: গ্যালাক্সি বাংলাদেশের বিজনেস ডেভেলপমেন্ট ও কর্পোরেট অ্যাফেয়ার্সের প্রধান ওয়ামিয়া ওয়ালিদ

সাংবাদিকতা ক্যাটাগরিতে: বৈশাখী টিভির যুগ্ম সম্পাদক রিতা নাহার

ভ্রমণ ক্যাটাগরিতে: বিশ্বের ১৭৮টি দেশে বাংলাদেশের পতাকা বহনকারী প্রথম বাংলাদেশি নাজমুন নাহার

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে ফরিদা আখতার বলেন, “এটিজেএফবি’র এই আয়োজন নারীদের জন্য নতুন দিগন্ত উন্মোচন করবে। আজকের ১০ জন নারী তাদের নিজ নিজ ক্ষেত্রে সফল হয়ে সমাজের অন্যান্য নারীদের অনুপ্রাণিত করবেন।”
বেসামরিক বিমান চলাচল ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের সচিব নাসরিন জাহান বলেন, “এটিজেএফবি’র আয়োজন প্রশংসার দাবিদার এবং এই ধরনের উদ্যোগ নারীদের ভবিষ্যতে আরও সাফল্যের দিকে নিয়ে যাবে।”
এছাড়া, বাংলাদেশ বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ (বেবিচক) চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল মো. মঞ্জুর কবীর ভূঁইয়া নারীদের এগিয়ে নিয়ে যেতে প্রতি বছর এই ধরনের উদ্যোগ আয়োজন করার আহ্বান জানিয়েছেন।
এটিজেএফবি’র সভাপতি তানজিম আনোয়ার ও সাধারণ সম্পাদক বাতেন বিপ্লবও অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন।