banner

সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪ ইং, ,

Daily Archives: November 15, 2024

 

নবজাতক শিশুর যত্ন

আপনার নবজাতকের সাথে প্রথম কয়েক মাস প্রথমবার পিতামাতা হওয়া মানুষদের জন্য বিশৃঙ্খল এবং অভিভূতকারী হতে পারে। আপনি নবজাতক শিশুর যত্ন সম্পর্কে সবার কাছ থেকে সব ধরণের পরস্পর বিরোধী পরামর্শ পাবেন। নবজাতকের যত্ন সম্পর্কে কোন পরামর্শ অনুসরণ করতে হবে তা নির্ধারণ করা বিভ্রান্তিকর হতে পারে। নবজাতকের যত্ন নেওয়া ক্লান্তিকর এবং চ্যালেঞ্জিং, তবে এটি আপনার জীবনের সবচেয়ে বিস্ময়কর এবং ফলপ্রসূ অভিজ্ঞতাও।

নবজাতক শিশুর যত্ন নেওয়ার কৌশল

এটি আপনার প্রথমবার হলে, একটি নবজাতকের যত্ন নেওয়া স্পষ্টতই একটি চ্যালেঞ্জ। সুতরাং, এখানে দশটি উপায় রয়েছে যা আপনাকে নবজাতকের যত্ন নিতে সহায়তা করবে:

খাওয়ানো
শিশুকে সঠিক সময়ে খাওয়ানো খুব গুরুত্বপূর্ণ। নবজাতককে প্রতি ২ থেকে ৩ ঘণ্টায় খাওয়ানো উচিত, যার অর্থ ২৪ ঘণ্টার মধ্যে আপনাকে ৮-১২ বার দুধ খাওয়াতে নিতে হবে। শিশুর জীবনের প্রথম ৬ মাসে, শিশুকে শুধুমাত্র বুকের দুধ খাওয়ানো উচিত। স্তনের দুধের মধ্যে অত্যাবশ্যক পুষ্টি এবং অ্যান্টিবডি রয়েছে যা শিশুর বেঁচে থাকা এবং বৃদ্ধির জন্য প্রয়োজনীয়। কমপক্ষে ১০ মিনিট ধরে শিশুকে বুকের দুধ খাওয়ান। আপনার শিশুর ঠোঁটের কাছে স্তনটি ধরে রাখুন যতক্ষণ পর্যন্ত না সে দৃঢ়ভাবে সেটির সাথে সংযুক্ত হয় এবং চোষা শুরু করে। শিশুর সঠিকভাবে স্তনের সাথে সংযুক্ত হলে, মা তার স্তনে কোনো ব্যথা অনুভব করবে না। শিশুর খাওয়া শেষ হলে স্তনটি কম পূর্ণ বোধ করা উচিত। এই একটি ইঙ্গিত যে শিশু যথেষ্ট দুধ পাচ্ছে। স্তনের দুধ যদি না খাওয়ান, তবে শিশুকে ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে একটি ফরমুলা খাওয়ান। প্রতিবার খাওয়ানোতে বাচ্চাকে ৬০ থেকে ৯০ মিলিলিটার ফরমুলা খাওয়াতে হবে।

ঢেঁকুর তোলা

বাচ্চাকে খাওয়ানো হয়ে গেলে, তাকে ঢেঁকুর তোলাতে হবে। বাচ্চারা খাওয়ানোর সময় বায়ু গিলে ফেলে, যা তাদের পেটে গ্যাস এবং শূলবেদনা ঘটায়। ঢেঁকুর এই অতিরিক্ত বায়ু বের করে দেয়, এইভাবে পাচনে সাহায্য করে এবং উগরে দেওয়া ও পেট ব্যথা আটকায়। শিশুটিকে আস্তে আস্তে আপনার বুকের কাছে এক হাত দিয়ে ধরে রাখুন। তার চিবুক আপনার কাঁধে এলিয়ে দিন। আপনার অন্য হাত দিয়ে খুব আস্তে আস্তে তার পিঠে টোকা দিন বা চাপড়াতে থাকুন যতক্ষণ না সে ঢেঁকুর তোলে।

কিভাবে আপনার নবজাতককে ধরতে হবে

এটা নিশ্চিত করা খুব গুরুত্বপূর্ণ যে তাকে ধরে রাখার সময় আপনি তার মাথা এবং ঘাড়কে আপনার এক হাত দিয়ে অবলম্বন দেবেন। এর কারণ হল তার ঘাড়ের পেশী এতটা শক্তিশালী নয় যে মাথাকে কোনো অবলম্বন ছাড়াই ধরে রাখতে পারবে। মেরুদণ্ড এখনও বাড়ছে এবং শক্তিশালী হয়ে উঠছে। 3 মাস বয়স হলে তবেই ঘাড়টি নিজে নিজে মাথাকে অবলম্বন দিতে পারবে। সুতরাং নবজাতক শিশুর যত্ন নেওয়ার সময় আপনার শিশুর মাথা এবং ঘাড়কে অবলম্বন দেওয়ার দিকে মনোযোগ দিন।

আম্বিলিকাল কর্ডের গোঁড়াটির যত্ন

প্রথম মাসে নবজাতক শিশুর যত্নের একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক হল আম্বিলিকাল কর্ডের গোঁড়াটির যত্ন নেওয়া। প্রথম ২-৩ সপ্তাহে আপনার শিশুকে স্নান করাবেন না। তার বদলে অল্প উষ্ণ জল দিয়ে একটি স্পঞ্জ স্নান দিন। নাভি এলাকা পরিষ্কার এবং শুষ্ক রাখুন। বাচ্চাদের ডায়পারটি ভাঁজ করে নিচে নামিয়ে রাখুন যাতে নাভির গোঁড়াটি শুকিয়ে যায়। নাভি এলাকায় হাত দেওয়ার আগে আপনার হাত নির্বীজিত করুন। পরিষ্কার করতে, একটি আর্দ্র কাপড় ব্যবহার করুন এবং একটি পরিষ্কার, শোষক কাপড় দিয়ে শুকনো করুন। কর্ডের গোঁড়ায় সংক্রমণের লক্ষণ আছে কিনা দেখুন। যদি নাভি অঞ্চলে লাল-ভাব, ফোলা, গন্ধযুক্ত স্রাব বা পুঁজ থাকে এবং রক্তপাত হয়, তবে শিশুটিকে শিশুরোগ বিশেষজ্ঞের কাছে নিয়ে যান।

ডায়পার পরানো

প্রসবের পরে নবজাতক শিশুর যত্ন নেওয়ার সময় একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক হল ঘন ঘন ডায়পার পরিবর্তন করা। আপনার শিশু পর্যাপ্ত বুকের দুধ বা ফরমুলা পেলে, নিয়মিত মলত্যাগের সাথে সাথে সে দিনে কমপক্ষে 6 থেকে 8 টি ডায়পার ভেজাবে। ডায়পারটি যেই ভর্তি মনে হবে, তখনই সেটি বদলে দিন। আপনাকে এমনকি এটি দিনে 10 বারও পরিবর্তন করতে হতে পারে। একটি নোংরা ডায়পার পরিবর্তন করার জন্য, আপনার একটি চেঞ্জিং শিট, মৃদু ডায়াপার ওয়াইপ, ডায়াপার ফুসকুড়ি ক্রিম বা শিশুর পাউডার এবং পরিষ্কার ডায়পার প্রয়োজন হবে। ইউটিআই প্রতিরোধের জন্য আপনার কন্যা সন্তানের শরীরের সামনে থেকে পিছনের দিক পর্যন্ত মুছে দিন, পিছনের দিক থেকে সামনের দিক পর্যন্ত নয়। এবং আপনার শিশুকে প্রতিদিন কয়েক ঘণ্টা ডায়পার ছাড়া থাকতে দিন।

গোসল:

নবজাতককে গোসল করানো একটি সূক্ষ্ম কাজ। কর্ডের গোঁড়াটি শুকিয়ে খসে যাওয়ার পর, সপ্তাহে ২ থেকে ৩ বার শিশুকে স্নান করানো উচিত। আপনি স্নানের জন্য শিশুকে নিয়ে যাওয়ার আগে, গোসেল এবং পরিবর্তনের সব সামগ্রী প্রস্তুত রাখুন। ঘুমের ঠিক আগে গোসল করালে শিশুদের আরো গভীর ঘুমে সাহায্য করে। আপনার একটি শিশুর বাথটব, অল্প উষ্ণ জল, হালকা শিশুর সাবান বা বডি ওয়াশ, একটি ওয়াশক্লথ, নরম তোয়ালে, শিশুর লোশন বা ক্রিম, নতুন ডায়পার, এবং শিশুর পরিষ্কার কাপড় প্রয়োজন হবে। আপনার সঙ্গী বা পরিবারের সদস্যকে সাহায্যের জন্য ডেকে নিন, যাতে একজন ব্যক্তি শিশুর ঘাড় ও মাথা জলের উপরে ধরে রাখতে পারেন এবং অন্যজন শিশুকে স্নান করাতে পারেন। সাবধানে সাবান ব্যবহার করুন। বাচ্চাদের জননাঙ্গ, স্কাল্প, চুল, ঘাড়, মুখ, এবং নাকের চারপাশে জমে যাওয়া শুকনো সর্দি ওয়াশক্লথ দিয়ে পরিষ্কার করুন। অল্প উষ্ণ জল দিয়ে আপনার শিশুর শরীর ধুয়ে ফেলুন। এই কাজ হয়ে গেলে, শিশুর দেহ নরম তোয়ালে দিয়ে শুকিয়ে নিন, লোশন প্রয়োগ করুন এবং একটি নতুন ডায়পার এবং জামা পরিয়ে দিন।

মালিশ
মালিশ আপনার শিশুর সাথে বন্ধন তৈরি করার একটি দুর্দান্ত উপায়। এটি শিশুকে ঘুমাতে সাহায্য করে এবং রক্ত সঞ্চালন ও হজম উন্নতিতেও সহায়তা করে। আপনার হাতে অল্প পরিমাণে শিশুর তেল বা লোশন ছড়িয়ে নিন। তারপর, আস্তে আস্তে এবং ছন্দময় গতিতে তার শরীরে টোকা দিন। মালিশ করার সময় তার চোখে চোখ রাখুন এবং তার সাথে কথা বলুন। বাচ্চাকে মালিশ করার ভালো সময় হল তার স্নানের আগে।

আপনার নবজাতককে সামলানো

আপনার বাচ্চার সাথে খেলার সময় কিছু বিষয় মনে রাখতে হবে। কখনো আপবার বাচ্চাকে ঝাঁকাবেন না, কারণ তার অভ্যন্তরীণ অঙ্গ কমনীয়, জোরে ঝাঁকালে ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। বাচ্চাকে বাতাসে উপরের দিকে ছুঁড়ে দেবেন না, কারণ এটি বিপজ্জনক হতে পারে। শিশুকে স্পর্শ করার আগে সর্বদা হাত নির্বীজিত করুন বা ধুয়ে ফেলুন, কারণ তাদের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা সম্পূর্ণভাবে বিকশিত নয়, এবং এটি সহজেই সংক্রামিত হতে পারে। আপনি যদি আপনার শিশুকে বাইরে নিয়ে যান তবে অবশ্যই তাকে নিরাপদভাবে স্ট্রলার, গাড়ীর আসন বা বাচ্চার ক্যারিয়ারের সাথে বেঁধে রাখুন। প্রতিদিন কিছুক্ষণের জন্য আপনার বাচ্চাকে উপুড় করে শুইয়ে রাখুন। এটি তার ঘাড় এবং পিঠের পেশীকে শক্তিশালী করবে। এটি তার দৃষ্টিকেও উন্নত করবে, কারণ সে উপরের দিকে ও পাশের দিকে দেখতে পাবে।

ঘুমানো

নবজাতকদের প্রথম ২ মাসে প্রায় ১৬ ঘন্টা করে ঘুমাতে হবে। তারা সাধারণত ২ থেকে ৪ ঘন্টা ধরে ছোট ছোট করে ঘুম নেয় এবং তারা ক্ষুধার্ত হলে বা ভিজিয়ে ফেললে জেগে ওঠে। শিশুকে প্রতি ৩ ঘণ্টায় যেহেতু খাওয়ানোর প্রয়োজন হয়, তাই আপনাকে তাকে জাগিয়ে তুলে খাওয়ানোর প্রয়োজন হতে পারে। সে নবজাতকদের আদর্শ ঘুমের প্যাটার্ন অনুসরণ না করলে চিন্তা করবেন না। প্রতিটি শিশু আলাদা এবং তার একটি ভিন্ন ঘুমচক্র আছে। ঘুমের সময় আপনার বাচ্চার মাথার অবস্থানটি পালটে দিতে ভুলবেন না। এটি মাথার উপর চ্যাপ্টা দাগ গঠনে বাধা দেয়। শিশুর যাতে দমবন্ধ না হয়ে যায়, তাই ঘুম পাড়ানোর সময় তাকে অবশ্যই চিত করিয়ে শোয়াবেন। মা যেন শিশুর সাথে সাথে ঘুমিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করেন। তিনি বাচ্চা ঘুমানোর সময়টিকে শান্তিতে স্নান করার জন্য বা খাবার খাওয়ার জন্যও ব্যবহার করতে পারেন।

নখ ছাঁটাই
নবজাতকের নখ খুব দ্রুত বৃদ্ধি পায়। বাচ্চা তার হাত নাড়াচাড়া করে তার নিজের মুখ বা শরীর আঁচড়ে ফেলতে পারে। অতএব, শিশুর নখ ছাঁটাই রাখা গুরুত্বপূর্ণ। শিশুর নখ নরম হয়, তাই শিশুর নখের ক্লিপার ব্যবহার করুন। শিশুর ঘুমানোর সময় ধীরে ধীরে নখ ছেঁটে দেওয়ার চেষ্টা করুন। খুব গভীরভাবে ছাঁটবেন না কারণ শিশুর নখ খুব নমনীয় এবং এটি শিশুর জন্য বেদনাদায়ক হতে পারে। নখের প্রান্তগুলি ছাঁটবেন না কারণ এটি নখকুনির কারণ হতে পারে।

নতুন বাবা-মারা পরিবার বা বন্ধুদের কাছ থেকে সাহায্য চাইতে পারেন যাতে তারা বিশ্রাম নিতে পারেন এবং নিজেদের যত্ন নিতে পারেন। প্রথমবার যারা বাবা-মা হয়েছেন তারা নবজাতক শিশুর যত্নের বিভিন্ন দিক সম্পর্কে খুব বিহ্বল হতে পারেন। এই নিবন্ধটি নতুন মায়েদের সাহায্য করবে আস্থার সাথে তাঁদের নবজাতকদের যত্ন নিতে। তথ্যসূত্র: ইন্টারনেট

 

নভেম্বরের শেষ দিকে সীমিত পরিসরে খুলতে পারে স্কুল-কলেজ

চলতি বছরের নভেম্বরের শেষ দিকে সীমিত আকারে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেয়া হতে পারে বলে জানিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি।

তিনি বলেছেন, ‘আগামী বছরের এসএসসি পরীক্ষার্থীদের কথা বিবেচনা করে এমন চিন্তাভাবনা করা হচ্ছে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেয়ার আগে করোনা পরিস্থিতির বিষয়টি আগে বিবেচনা করে সিদ্ধান্ত নেয়া হবে।’

এ সময় উপস্থিত ছিলেন শিক্ষা উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী, শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের সচিব মো. মাহাবুব হোসেন, কারিগরি ও মাদরাসা বিভাগের সচিব মো. আমিনুল ইসলাম খান, মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা শিক্ষা অধিদফতরের মহাপরিচালক অধ্যাপক সৈয়দ গোলাম ফারুক ও বিভিন্ন শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান।

শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘গত মার্চ মাস থেকে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রয়েছে। এ জন্য সংসদ টেলিভিশন ও অনলাইন মাধ্যমে ক্লাস করানো হলেও সশরীরে ক্লাস করানো সম্ভব না হওয়ায় কেউ কেউ পিছিয়ে আছে। তাদের কথা চিন্তা করে সীমিত আকারে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে আগামী বছরের এসএসসি পরীক্ষার্থীদের সিলেবাস শেষ করা হবে। এরপর একটি মূল্যায়ন পরীক্ষার ব্যবস্থা করা হবে। এরপর যারা পরীক্ষার জন্য প্রস্তুত মনে করবেন তারা পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করবেন।’

আগামী বছরের এসএসসি পরীক্ষা পেছানো হবে কি না- এমন প্রশ্নের উত্তরে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘পরীক্ষা পেছানোর এখনও কোনো সিদ্ধান্ত নেয়া হয়নি। সে ধরনের পরিস্থিতি তৈরি হলে হয়তো নির্ধারিত সময়ে পরীক্ষা না নিয়ে তা কিছুটা পিছিয়ে আয়োজন করা হবে। তার আগে আমরা সীমিত আকারে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার বিষয়টিকে বেশি গুরুত্ব দিচ্ছি।’

তিনি বলেন, ‘নতুন করে আগামী দুই সপ্তাহ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ছুটি বাড়ানো হয়েছে। এ সময়ে আমরা মনিটরিং করে সীমিত আকারে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেব।’

উল্লেখ্য, করোনাভাইরাস পরিস্থিতির কারণে দেশের সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ছুটি ফের বাড়ানো হয়। নতুন সিদ্ধান্ত অনুযায়ী আগামী ১৪ নভেম্বর পর্যন্ত বন্ধ থাকবে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। গত ১৭ মার্চ থেকে দেশের সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রয়েছে। বাতিল করা হয়েছে এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা। নেয়া হবে না বার্ষিক পরীক্ষাও।