banner

সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪ ইং, ,

Daily Archives: November 15, 2024

প্রাথমিক বিদ্যালয়ে আবেদনের নিয়ম

 

প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতরের (ডিপিই) অধীন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছে। এর মাধ্যমে সাড়ে ৩২ হাজার শিক্ষক নিয়োগ দেয়া হবে বলে জানা গেছে। প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতরের নিয়োগ শাখার সহকারী পরিচালক আতিক বিন সাত্তার বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

এ বিষয়ে ডিপিই থেকে প্রকাশিcত বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে রাজস্বখাতভুক্ত ‘সহকারী শিক্ষক’র শূন্যপদ এবং জাতীয়করণ করা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পিডিইপি-৪ এর আওতায় প্রাক-প্রাথমিক শ্রেণির জন্য রাজস্বখাতে সৃষ্ট ‘সহকারী শিক্ষক’ পদে জাতীয় বেতন স্কেল, ২০১৫ এর ১৩তম গ্রেডে অস্থায়ীভাবে নিয়োগ করা হবে। তিন পার্বত্য জেলা রাঙ্গামাটি, খাগড়াছড়ি ও বান্দরবানের প্রার্থীরা এতে আবেদন করতে পারবেন না।

আবেদন করবেন যেভাবে : বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, ২৫ অক্টোবর সকাল সাড়ে ১০টা থেকে অনলাইনে আবেদন গ্রহণ শুরু হবে। শেষ হবে ২৪ নভেম্বর রাত ১১টা ৫৯ মিনিটে।

এ পদে প্রার্থীদের অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে হবে। http://dpe.telelalk.com.bd ওয়েবসাইটে প্রবেশ করলে অনলাইনে আবেদনের ফরম পূরণের নির্দেশনা পাওয়া যাবে। সংশ্লিষ্ট নির্দেশনা অনুযায়ী অনলাইন আবেদনপত্র পূরণ করতে হবে।

অনলাইনে আবেদনপত্র পূরণ করে জমা করার পর অ্যাপ্লিকেশন কপি প্রিন্ট করতে হবে। সঠিকভাবে পূরণকৃত অ্যাপ্লিকেশন কপির ইউজার আইডি দিয়ে আবেদন ফি জমা দিতে হবে। একবার আবেদন ফি জমা দেওয়ার পর অ্যাপ্লিকেশন ফরম কোনো অবস্থায়ই সংশোধন বা প্রত্যাহার করা যাবে না। শুধু ইউজার আইডিপ্রাপ্ত প্রার্থীরা এই সময় পরবর্তী ৭২ ঘণ্টা পর্যন্ত এসএমএসের মাধ্যমে ফি প্রদান করতে পারবেন।

আবেদনকারীকে একটি ইউজার আইডি এবং পাসওয়ার্ড দেওয়া হবে। এই ইউজার আইডি এবং পাসওয়ার্ড সব সময়ের জন্য প্রার্থীকে সংরক্ষণ করতে হবে। প্রার্থীকে পরীক্ষার ফি বাবদ অফেরৎযোগ্য সার্ভিস চার্জসহ ১১০ টাকা যেকোনো টেলিটক প্রি-পেইড মোবাইল নম্বর থেকে এসএমএসের মাধ্যমে যথাসময়ে প্রেরণ করতে হবে।

বয়সসীমা : প্রার্থীদের বয়স ২০ অক্টোবর ২০২০ তারিখে সর্বনিম্ন ২১ বছর এবং ২৫ মার্চ পর্যন্ত সর্বোচ্চ ৩০ বছর হতে হবে। মুক্তিযোদ্ধার সন্তান ও শারীরিক প্রতিবন্ধীদের ক্ষেত্রে এ বয়সসীমা হবে ৩২ বছর। বয়স নিরূপণে এফিডেভিট গ্রহণযোগ্য নয়।

শিক্ষাগত যোগ্যতা : যে কোনো স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে দ্বিতীয় শ্রেণি বা সমমানের সিজিপিএসহ স্নাতক বা সম্মান বা সমমানের ডিগ্রি থাকতে হবে।

আবেদন ফি : ১১০ টাকা। যার মধ্যে অফেরৎযোগ্য ১০০ টাকা আবেদন ফি ও ১০ টাকা টেলিটকের সার্ভিস চার্জ।

নির্বাচন পদ্ধতি : সহকারী শিক্ষক পদে এর আগে ৮০ নম্বরের এমসিকিউ পদ্ধতিতে লিখিত পরীক্ষা ও ২০ নম্বরের মৌখিক পরীক্ষা নেওয়া হতো। বাংলা, গণিত, ইংরেজি ও সাধারণ জ্ঞান বিষয়ে প্রশ্ন থাকত। তবে এবারের নিয়োগে কত নম্বরের পরীক্ষা হবে এ বিষয়টি এখনো চূড়ান্ত হয়নি। এসব পরীক্ষার তারিখ পরে অধিদফতরের ওয়েবসাইট ও বিভিন্ন পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে জানানো হবে বলে অধিদফতর সূত্রে জানা গেছে।

যেসব কাগজপত্র লাগবে : প্রার্থী লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার পর আবেদনপত্রের সঙ্গে অনলাইনে দাখিলকৃত আবেদনের ফটোকপি, পাসপোর্ট সাইজের দুই কপি ছবি, প্রথম শ্রেণির গেজেটেড সরকারি কর্মকর্তা কর্তৃক সত্যায়িত শিক্ষাগত যোগ্যতা সম্পর্কিত সব মূল বা সাময়িক সনদপত্র এবং সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান/পৌরসভার মেয়র/সিটি করপোরেশনের কাউন্সিলর কর্তৃক প্রদত্ত নাগরিকত্ব সনদপত্রসহ প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সংশ্লিষ্ট জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসে জমা দিতে হবে।

বেতন : ১১০০০-২৬৫৯০ টাকা (গ্রেড-১৩) (জাতীয় বেতনস্কেল, ২০১৫ অনুযায়ী)।

ডিপিই সূত্রে জানা গেছে, এবারের বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে সারাদেশে ২৫ হাজার ৬৩০ জন প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষক এবং ৬ হাজার ৯৪৭ শূন্যপদে সহকারী শিক্ষক নিয়োগ দেয়া হবে।

প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতরের ( ডিপিই) অধীন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছে। এর মাধ্যমে সাড়ে ৩২ হাজার শিক্ষক নিয়োগ দেয়া হবে বলে জানা গেছে।

সোমবার (১৯ অক্টোবর) প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতরের নিয়োগ শাখার সহকারী পরিচালক আতিক বিন সাত্তার জাগো নিউজকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

এ বিষয়ে ডিপিই থেকে প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে রাজস্বখাতভুক্ত ‘সহকারী শিক্ষক’ এর শূন্যপদ এবং জাতীয়করণ করা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পিডিইপি-৪ এর আওতায় প্রাক-প্রাথমিক শ্রেণির জন্য রাজস্বখাতে সৃষ্ট ‘সহকারী শিক্ষক’ পদে জাতীয় বেতন স্কেল, ২০১৫ এর ১৩তম গ্রেডে অস্থায়ীভাবে নিয়োগ করা হবে। তবে তিন পার্বত্য জেলা রাঙ্গামাটি, খাগড়াছড়ি ও বান্দরবানের প্রার্থীরা এতে আবেদন করতে পারবেন না।

বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, আগামী ২৫ অক্টোবর সকাল সাড়ে ১০টা থেকে অনলাইনে আবেদন গ্রহণ শুরু হবে। শেষ হবে ২৪ নভেম্বর রাত ১১টা ৫৯ মিনিটে। সহকারী শিক্ষকদের বেতন হবে জাতীয় বেতন স্কেল, ২০১৫ এর গ্রেড ১৩ অনুযায়ী ১১০০০-২৬৫৯০ টাকা।

বিজ্ঞপ্তি অনুসারে, প্রার্থীদের বয়স ২০ অক্টোবর পর্যন্ত সর্বনিম্ন ২১ বছর এবং গত ২৫ মার্চ পর্যন্ত সর্বোচ্চ ৩০ বছর। মুক্তিযোদ্ধার সন্তান ও শারীরিক প্রতিবন্ধীদের ক্ষেত্রে এ বয়সসীমা হবে ২৫ মার্চ পর্যন্ত ৩২ বছর।

শিক্ষাগত যোগ্যতার ক্ষেত্রে যে কোনো স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে দ্বিতীয় শ্রেণি বা সমমানের সিজিপিএ-সহ স্নাতক বা সম্মান বা সমমানের ডিগ্রি থাকতে হবে।

আবেদন ফি নির্ধারণ করা হয়েছে ১১০ টাকা। আগামীকাল চারটি জাতীয় দৈনিকে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হবে। বিজ্ঞপ্তির বিস্তারিত পাওয়া যাবে সংশ্লিষ্ট ওয়েবসাইটে (http://dpe.teletalk.com.bd)।

ডিপিই সূত্রে জানা গেছে, এবারের বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে সারাদেশে ২৫ হাজার ৬৩০ জন প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষক এবং ৬ হাজার ৯৪৭ শূন্যপদে সহকারী শিক্ষক নিয়োগ দেয়া হবে।

দাফনকালে জীবিত সেই নবজাতকের অবস্থা আশঙ্কাজনক

ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে মৃত ঘোষণার পর কবরস্থানে দাফনের সময় জীবিত হওয়া সেই নবজাতকের অবস্থা এখন আশঙ্কাজনক। নবজাতকটি পূর্ণ সময়ের অনেক আগেই জন্ম হয়। এখনো সে এনআইসিইউতে চিকিৎসাধীন রয়েছে। তবে যেকোনো সময় তার অবস্থা খারাপ হতে পারে।

সোমবার (১৯ অক্টোবর) রাতে কথাগুলো বাংলানিউজকে জানান ঢামেক হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল একেএম নাসির উদ্দিন।

নাসির উদ্দিন বলেন, এ ঘটনায় ৪ সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি হয়েছে। তিন দিনের মধ্যে রিপোর্ট দেওয়ার কথা। আজকে তদন্ত কমিটির সঙ্গে আমার আলাপ হয়েছে। তারা বলেছে, মঙ্গলবার (২০ অক্টোবর) দুপুরে রিপোর্টটি আমাদের হাতে দেওয়ার কথা। তদন্ত রিপোর্টে যদি কারো বিরুদ্ধে অবহেলার প্রমাণ হয়, সে যেই হোক তার বিরুদ্ধে অবশ্যই ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

‘কি ধরনের ব্যবস্থা নেওয়া হতে পারে’ এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি জানান, এরআগেও আমাদের এখানে এমন একটি ঘটনা ঘটেছিল। তখন ওই চিকিৎসককে আমরা আর এখানে ট্রেনিং দেয়নি। এক পর্যায়ে তিনি দেশের বাইরে চলে যান। তবে তদন্তে যে দোষি প্রমাণিত হবে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। তদন্ত রিপোর্টে হাতে পেলেই বিস্তারিত মঙ্গলবার জানানো হবে।

ঢাকা মেডিক্যাল হাসপাতালে নবজাতক বিভাগের বিভাগীয় প্রধান ও তদন্ত কমিটির প্রধান অধ্যাপক ডা. মনীষা ব্যানার্জি সঙ্গে কথা হলে তিনি জানান, ওই নবজাতকটিকে এখন ওপেন ইনকিউবেটরে অক্সিজেনের মাধ্যমে আছে। এখনো মুখে খাওয়ানোর সময় আসেনি। স্যালাইন দেওয়া হয়েছে।

তিনি আরো জানান, একটি নবজাতক পরিপূর্ণভাবে জন্ম নিতে ৪০ সপ্তাহ লাগে। আর এই বাচ্চাটা ২৬ সপ্তাহের মধ্যেই জন্ম নিয়েছ। পরিপূর্ণ সময়ের অনেক আগেই তার জন্ম হয়েছে তার অবস্থা আশঙ্কাজনক। ওজন মাত্র ৯০০ গ্রাম।

তিনি আরও জানান, তদন্ত কমিটির প্রধান হিসেবে এটুকু বলতে পারি, মঙ্গলবার রিপোর্টটি হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের কাছে জমা দেওয়া হবে।