সুস্থ দাম্পত্য টিপস
দাম্পত্য
দাম্পত্য জীবনে পারস্পরিক বন্ধন ও সুসম্পর্ক উপর নির্ভর করে, সুস্থ দাম্পত্য জীবন ভারসাম্যপূর্ণ জীবনযাপনে সহায়তা করে। এবং এর বিপরীতে গেলে ব্যক্তি মানসিকভাবে অসুস্থ হয়ে পরে।
সম্পর্ক নিয়ে সন্তুষ্ট, পরিতৃপ্ত ও সুখীবোধ
ব্যক্তি তার প্রতিদিনকার ঘটনাবলিতে পরিতৃপ্ত। স্বাভাবিকভাবেই উভয়েই সন্তুষ্ট ফলে মানসিক চাপ(stresses) গুলোর মুখোমুখি হলেও মোকাবেলা করতে পারেন। নিজের ব্যক্তিগত দক্ষতা এবং সমস্যা সমাধান করার কৌশল বুঝতে পারেন এবং রোজকার দিনের কাজ গুলো ঠিকভাবে গুছিয়ে করতে পারেন।
নিরাপদ এবং আরামদায়ক বোধ করবে
শুধু নিজের ভালো থাকাকে প্রাধান্য দেওয়া ছাড়াও অন্যের ভালো থাকাটাকে নিশ্চিত করেন ফলে নিরাপদ এবং আরামদায়ক সম্পর্কের জন্ম নেয়।
আচরণ সম্মানপূর্ণ হবে
সন্মান হলো সন্মানিত ব্যক্তির চাদর। সুতরাং পরস্পরের বন্ধন তখনই সবচেয়ে বেশি মজবুত হয় যখন সন্মান সহিত আচরণ করেন পরস্পর।
নিজেদের সঙ্গে কাটানো সময় আনন্দপূর্ণ হবে
কাটানো সময় আনন্দপূর্ণ হবে বলেই পরস্পরের জীবনের প্রতি আগ্রহ বাড়বে। (যেমন: বন্ধুবান্ধব, ভালো লাগার বিষয়, পরিবার, জীবন নিয়ে ভাবনা, স্কুল-কলেজ, কর্মক্ষেত্র ইত্যাদি)।
দাম্পত্য জীবনে পরস্পরের প্রতি আস্থা/বিশ্বাস থাকবে
দাম্পত্য জীবনে পরস্পরের প্রতি আস্থা ও পাশাপাশি পরিবার ও পরিবারের বাইরে সমাজ কমিউনিটি ও রাষ্ট্রীয় অঙ্গনে অবদান গড়বে।
*দাম্পত্যে পারস্পরিক ভালোবাসা, মমতা, শ্রদ্ধা, বিশ্বাস, গ্রহণযোগ্যতা ইত্যাদির ভিত্তিতে পরস্পরকে প্রতিনিয়ত বেড়ে উঠতে সাহায্য করবে।