প্যারেন্টিং
১.নানান পরিবেশ দেখে
বিচিত্র সব অভিজ্ঞতার মুখোমুখি করার জন্য বাচ্চাকে হসপিটাল, বস্তি, এতিমখানাসহ নানান জায়গায় নিয়ে যান। এবং শিশুদের প্রতিটি পরিবেশকে ইতিবাচক দিক তুলে ধরুন। অভিনব সব অভিজ্ঞতার মুখোমুখি করতে হবে। আর জীবনের বিচিত্র সব অভিজ্ঞতাকে বাচ্চার দৃষ্টিভঙ্গি গড়ে তুলতে হবে।
২. বাচ্চাকে প্রশ্ন করুন এবং বই দিন
শিক্ষার মূল বিষয়টা হল জানার আগ্রহ।
বাচ্চাকে জিজ্ঞাস করুন তার কাছে ইতিবাচক আর নেতিবাচক দিক কোনগুল। সেখানে ভুল থাকলে তা বুঝে কৌশলে তা ইতিবাচক দিক তুলে ধরুন।
ধৈর্য না হারিয়ে বুদ্ধি বিকাশের জন্য ‘বই’ খুবই গুরুত্বপূর্ণ। বাচ্চার শিক্ষা গ্রহণের প্রক্রিয়াকে বেশী প্রশংসা করতে হবে।
৩. গুরু জনের সাহচর্য
বাচ্চাদেরকে শিক্ষক, দাদা-দাদী, বাবা-মা সহ গুরুজনদের সাথে যোগাযোগ গতি বিকশির করুন। ওকে শিখতে সাহায্য করুন একা একা। চলতি শিক্ষা ব্যবস্থায় ইতিবাচক জ্ঞান নয় বরং গ্রেড বাড়াতে সহযোগিতা করে তাই এর মাঝে ইতিবাচক ভাবে গড়ে তুলতে, তাদের সেই বিশেষ চাহিদা পূরণে বাবা-মাকে শিক্ষকদের সাথে নিয়মিত পরামর্শ করতে হবে।
৪. বাইরে খেলতে দিন নিয়মিত
মাঠে বাচ্চাদের খেলতে নিয়ে যান। নানান বয়সের নানান পরিবারের বাচ্চাদের সাথে খেলতে ও মিশতে উৎসাহ দিন। বাসায় এসে বাচ্চার সাথে কথা বলুন ইতিবাচক মনোভাব জাগ্রত করে।
৫. কথা বলুন বাচ্চার সাথে
বাচ্চার সঠিক মানসিক বিকাশের জন্য বাচ্চার সাথে খোলামেলা কথা বলার বিকল্প নেই। তার ইতিবাচক, নেতিবাচক, আনন্দ, দুঃখ, কষ্ট, ভাল, মন্দ সব ধরনের বিষয় কথা বলার জন্য মা- বাবা বা কাছের কাউকে সঙ্গী হতে হবে। এর ফলে বাচ্চার চিন্তা ধারা সম্পর্কে ক্লিয়ার একটি ধারণা পাওয়া যাবে। এতে বাচ্চাকে সহযোগিতা করা সহজ হবে।