প্যারেন্টিং
খেলাধূলার প্রতি অধিক গুরুত্ব শিশুর বুদ্ধিমত্তার উন্নতিতে সাহায্য করে। যে শিশুরা বেশি বেশি সৃজনশীল উপায়ে খেলাধূলা করে তাদের দক্ষতা দ্রুত বৃদ্ধি পেতে দেখা যায়। তবে যদি একটু একটু বই কিনে দেওয়া যায় শিশুদেরকে স্মার্ট হতে সাহায্য করে।
জেনে নিই চলুন কিছু নিয়ম:
গুছিয়ে রাখা
গবেষণায় বলা হয়েছে যে, গুছিয়ে রাখা শিখলে শিশুরা অনেক বেশি স্মার্ট হয়। শিক্ষার্থীরা গড়ে পরীক্ষায় ভালো ফলাফল করে এবং সার্বিকভাবে অনেক বেশি জিপিএ অর্জন করে।
শিশুর জন্য সময়
ব্যক্তির শারীরিক ফিটনেস তার আইকিউ এর সাথে সম্পর্কিত। শিশুর জন্য সময় কীভাবে মস্তিষ্কের গঠন ও বৃদ্ধিতে প্রভাব ফেলে সে বিষয়টি এখনো পরিষ্কার। সুতরাং শিশুকে বেশি বেশি সময় দিন।
খেলাধূলা
শিশুর শিশু হওয়ার ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় ভূমিকা রাখে অনির্দিষ্ট খেলাধুলা।মুক্তভাবে খেলাধুলা করলে শিশুর জ্ঞানীয় এবং সামাজিক দক্ষতার উন্নতি ঘটে। এর ফলে সে সুখি ও স্বাস্থ্যবান হয়ে গড়ে উঠে।
ভাষা শিক্ষা
দুটি ভাষায় দক্ষ শিশুরা চাপের মধ্যেও ভালো ফোকাস করতে পারে।বয়ঃসন্ধিকালের পূর্বে ভাষা শিক্ষার ক্ষমতা বেশি থাকে। দেখা গেছে যে ছোট শিশুরা অনেক নিখুঁতভাবে ও সাবলীলভাবে নতুন ভাষা শিখতে পারে।
শিশুর পছন্দ
শিশুর পছন্দের প্রতি গুরুত্ব দেওয়া দরকার। ভিডিও গেম খেলতে বিভিন্ন দক্ষতার উন্নতি হয়। যেমন- হাত ও চোখের সমন্বয়, সমস্যা সমাধানের ক্ষমতা, সম্পদের ব্যবস্থাপনা, দ্রুত চিন্তা ও প্রতিক্রিয়া, স্মৃতিশক্তি, স্থানিক উপলব্ধি, বিচার করার ক্ষমতা, নির্ভুল হিসাব, যুক্তি ইত্যাদি।
এক সাথে খাওয়া
পড়াশুনা শিশুর বুদ্ধিমত্তার উন্নতিতে সাহায্য করে বটে তা সবাই জানেন কিন্তু এক সাথে খাওয়া শিশুদের বেশি বেশি সামাজিক শিক্ষা ও দক্ষতাকে বৃদ্ধি পেতে সাহায্য করে।
পজিটিভ কথা বলা
পজিটিভ কথা বলুন বেশি বেশি শিশুকে মার্জিত ও ভদ্র হতে সাহায্য করবে। যে শিশুদের বুদ্ধিমত্তার জন্য প্রশংসা করা হয় তারা মনে করে যে এটা তাদের জন্য নির্ধারিত।