জুতার ব্যবহার সেই সৃষ্টির শুরু থেকেই। তখন মানুষ তাদের পা বাইরের পাথর, কাটা, ময়লা-আবর্জনা থেকে বাঁচাতে গাছের গুঁড়ির কিংবা পাতা দিয়ে পায়ে একটি আবরণ তৈরি করতো। যা নানা অবস্থার ভেতর দিয়ে এসে রূপ নিয়েছে বর্তমানের জুতায়। এখন অবশ্য শুধু পদযুগলকে সুরক্ষা করতেই নয়, ফ্যাশনের ক্ষেত্রেও জুতার তুলনা নেই। তবে এই ফ্যাশনেও আছে নানা ধরন। স্বাভাবিকভাবে নানা ফ্যাশন থাকলেও এতো কিছুর ভিড়ে আছে অদ্ভুত কিছু ফ্যাশন।
হ্যামবার্গার নাইকি স্নিকার শু : হ্যামবার্গার নাম শুনলেই মাথায় ঘুরতে থাকে চিজ, মাংশ আর রুটির এক অপরূপ সংমিশ্রণ। কিন্তু কখনো কি জুতার কথা মাথায় আসবে? তবে এমন জুতাও আছে। যদিও এর নাম শুনে এবং দেখলে আমার খেতে ইচ্ছে করবে কিন্তু এটি খাওয়া অসম্ভব।
রিভার্জ হিল শু : নিজেকে কিছুটা লম্বা দেখতে কিংবা শাড়ির সাথে হিল পড়তেই হয়। তাই বলে উল্টো হিল? হিল পুরোনো ফ্যাশন হলেও এই দিক থেকে এটি একদম নতুন।
লেগিন্স শু : লেগিন্স নাম শুনলেই আপনার মাথায় প্রথমে যা ঘুরবে তা হচ্ছে জামার সাথে পরিধেয় পাজামা ধরনের একটি অংশ। তবে কি এই জুতা লেগিন্স দিয়ে বানানো? না তবে এটি লেগিন্সের সাথে সংযুক্ত। যার কারণে আপনি জুতা এবং লেগিন্স এক সাথে পরতে পারবেন।
গ্যাজেট শু : গ্যাজেট শব্দটি শুনলেই মাথায় আসে নানা ইলেকট্রনিক সামগ্রি তথা। তবে এটি এসব দিয়ে তৈরি না হলেও এতে আছে এ্যালার্ম, ঘড়ি এবং ডিজিটাল ক্লক এর সুবিধা। যা আপনাকে নানা ভাবে সাহায্য করবে।
ব্যানানা শু : হাজারজোড়া পায়ের মাঝে দুটি কলা। দেখতে অদ্ভুত হলেও দিব্যি মানিয়ে যাবে ফ্যাশনপ্রেমীদের পায়ে। ঠিক কলার মতো দেখতে এবং রঙের দিক থেকে একই ধরনের এই জুতাব্যানানা শু নামেই সুপরিচিত।