* কেক তৈরির বাটার ঠিকমতো বিট হয়েছে কিনা বুঝতে হলে ১ ফোঁটা পানি বাটারের উপরে ছেড়ে দিন। যদি পানির ফোঁটা ওপরে ভেসে ওঠে তাহলে বুঝবেন বিট করা ঠিক হয়েছে।
* বাচ্চারা ফল খেতে চায় না। তাই বাড়িতে ফ্রুট কেক বানাতে পারেন। এতে করে শীতকালের বিভিন্ন ফল মিশিয়ে কেক তৈরি করতে পারেন।
* অনেক সময় কেক তৈরি করার পর বেকিং টিনের মধ্যে কেক আটকে গিয়ে নষ্ট হয়ে যায়। তাই সুতির নরম কাপড় গরম পানিতে ডুবিয়ে কিছুক্ষণ ট্রের নিচে রাখুন। খুব সহজেই কেক প্যানের মধ্যে থেকে উঠে আসবে।
* অনেক সময় ফল কেটে রাখলে কালো হয়ে যায়। তখন কেকের সঙ্গে ফল মিশলে রঙটা ঠিক বোঝা যায় না। তাই ফল কাটার পর সামান্য লেবুর রস দিয়ে রাখলে রং নষ্ট হবে না।
* কেকে খেজুরও মেশানো হয়। কিন্তু ছুরি দিয়ে খেজুর কাটতে অসুবিধা হয়। ছুরিতে মাখন লাগিয়ে খেজুর কাটুন। কাটতে সুবিধা হবে।
* সবুজ এলাচি- খোসা কেক তৈরির বাটারের সঙ্গে বিট করতে পারেন। এতে দারুণ ফ্লেভার হবে কেকটিতে।
* অনেক সময় কেকে ব্যবহার করা ময়দা আঠালো হয়ে যায়। তাই কেক তৈরি করার সময় অল্প লেবুর রস মিশিয়ে নিলে আর আঠালো হবে না।
* মনে রাখবেন জেলাটিনের সঙ্গে কখনও আনারস ব্যবহার করবেন না। তাহলে কেকে জেলাটিন সহজে সেট করতে পারবেন না।
* কেক ডেকোরেশনের সময় জেলি ও বাটারের সঙ্গে বাদাম ও আখরোট মিশিয়ে নিয়ে ডেকোরেশন করুন। এতে কেক দেখতে সুন্দর ও লোভনীয় লাগবে।
* সবশেষে কেক তৈরি হয়েছে কিনা বুঝতে হলে টুথপিক ব্যবহার করতে পারেন। টুথপিকের বদলে শুকনো স্প্যাগাটি ব্যবহার করতে পারেন।
লিখেছেন- হাবীবা বেগম