banner

সোমবার, ০৫ মে ২০২৫ ইং, ,

Daily Archives: May 4, 2025

 

রাতে ঘুমানোর আগের আমল

রাত ও দিন আল্লাহ তাআলার সৃষ্টি। আল্লাহ তাআলা দিনকে করেছেন হালাল রুটি-রুজি অর্জনের মাধ্যম এবং রাতকে করেছেন প্রশান্তি লাভের মাধ্যম। মানুষ সাধারণত রাতে ঘুমায়। আর রাতের এ ঘুমও আল্লাহর ইবাদতে পরিণত হয়, যদি তা হাদিস অনুযায়ী করা যায়।

সাওয়াব লাভের নিয়তে হাদিসের যাবতীয় হিকমাত ও উপদেশ গ্রহণ করা সবার জন্যই প্রয়োজন। রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তাঁর উম্মতের জন্য রাতের বেলায় ঘুমানোর আগে এমনই একটি আমলের কথা হাদিসে তুলে ধরেছেন।

হজরত আলি রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত একবার গম পেষার চাক্কি ঘুরানোর কারণে হজরত ফাতেমা রাদিয়াল্লাহু আনহার হাতে ফোস্কা পড়ে যায়। তখন তিনি একজন খাদেম চেয়ে নেয়ার উদ্দেষে রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের কাছে গেলেন কিন্তু তাকে পেলেন না।

তখন তিনি তাঁর আসার উদ্দেশ্যটি হজরত আয়েশা রাদিয়াল্লাহু আনহাকে জানালেন। এরপর রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম যখন ঘরে আসলেন তখন আয়েশা রাদিয়াল্লাহু আনহা তাঁকে বিষয়টি জানালেন।

তারপর রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আমাদের নিকট এমন সময় আসলেন যখন আমরা বিছানায় বিশ্রাম গ্রহণ করছি। তখন আমি উঠতে চাইলে তিনি বললেন, নিজ জায়গায়ই থাকো। তারপর আমাদের মাঝে তিনি এমনভাবে বসলেন যে, আমি তাঁর দু`পায়ের শীতল স্পর্শ আমার বুকে অনুভব করলাম।

তিনি বলেন, আমি কি তোমাদের এমন একটি আমল বলে (শিখিয়ে) দেব না? যা তোমাদের জন্য একটি খাদেমের চাইতেও অনেক বেশি উত্তম।

(তখন তিনি বললেন) যখন তোমরা শয্যা গ্রহণ করতে (রাতের বেলায় ঘুমাতে) যাবে, তখন তোমরা আল্লাহু আকবার (اَللهُ اَكْبَر) ৩৩ বার; সুবহানাল্লাহ (سُبْحَانَ الله) ৩৩ বার; আলহামদুলিল্লাহ (اَلْحَمْدُ لِله) ৩৩ বার পড়বে।

এটা তোমাদের জন্য একটি খাদেমের চাইতেও অনেক বেশি মঙ্গলজনক। ইবনে শিরিন বলেন, তাসবিহ ৩৪ বার। (বুখারি)

আল্লাহ তাআলা উম্মতে মুহাম্মাদিকে রাতের বেলায় ঘুমাতে যাওয়ার আগে ছোট্ট এ তাসবিহের আমলটি নিয়মিত করার তাওফিক দান করুন। আমিন।

 

ইনডোর প্লান্টের যত্ন নেবেন যেভাবে

আমাদের এই ব্যস্ত জীবনে যখন নিজেদের জন্য আমাদের কাছে সময় নেই তখন সবুজের কাছে নিজেকে সমার্পণ করার সময় কোথায়। তবুও আমাদের জীবন ধারণ থেকে শুরু করে যেকোনো কিছুতেই গাছের ছোঁয়া জরুরি। তাই আপনি চাইলে আপনার ঘরেই গড়ে তুলতে পারেন সবুজের ছোট্ট একটি আবাস্থল। তবে এই ক্ষেত্রে আপনাকে জানতে হবে কিভাবে আপনি এই সবুজের যত্ন নেবেন আর তাকে দেখে রাখবেন।

ইনডোর প্লান্ট বেশি বড় করবেন না, ঘর অন্ধকার দেখাবে। এ কারণে বাড়তি পাতা ছেঁটে রাখুন। এ ছাড়া শুকনো ফুল ও পাতা ছেঁটে দিন সপ্তাহে এক থেকে দুবার গাছ রোদে দিতে হবে। সকালের হালকা রোদই উপকারী। নিয়ম মেনে গাছে পানি দিন।

সাত থেকে ১০ দিন পরপর টবের মাটি ওলটপালট করে দিন, এতে গাছের মাটির নিচের ক্ষতিকর গ্যাস বের হয়ে যাবে। তবে খুবই সাবধানে কাজটি করতে হবে। যাতে গাছের শিকড়ের কোনো ক্ষতি না হয়।

পচা পাতা গাছের কাছে জমিয়ে না রেখে দ্রুত ফেলে দিন। গাছের পাতা ও ফুলের রং হালকা হতে শুরু করলে গাছটিকে ঠাণ্ডা ও তাপ কম পৌঁছায় এমন স্থানে রাখুন। কারণ অতিরিক্ত তাপ লাগলে পাতা ও ফুলের রং হালকা হতে শুরু করে।

ফ্ল্যাট বাড়িতে কিংবা অফিসের ভেতর গাছ রাখার জন্য আমরা অনেকেই কারুকাজ সজ্জিত টব ব্যবহার করেন। কিন্তু যখনই দেখবেন গাছের শিকড় টবের নিচে থাকা ছিদ্রের দিকে বেড়ে যাচ্ছে ঠিক তখনই নতুন টবে গাছ সরিয়ে ফেলুন। পানি দেয়ার পর লক্ষ রাখুন যেন বাড়তি পানি টবের নিচের ছিদ্র দিয়ে বেরিয়ে না যায়। টবের নিচে মাটির থালা ব্যবহার করুন, তাতে পানিতে ঘর ময়লা হবে না।

গাছের পাতায় একটা সাদা ছোপ ছোপ দেখা যায়, এটা এক ধরনের ফাঙ্গাল ইনফেকশন। সাবান পানি দিয়ে আক্রান্ত স্থানটি মুছে ফেলুন, দেখবেন পাতা পরিষ্কার হয়ে গেছে। গাছের ধূলো পরিষ্কার করতে পালকের ডাস্টার ব্যবহার করবেন না। কারণ এ ধরনের ডাস্টার থেকে ছোট ছোট পোকা গাছের পাতায় গিয়ে গাছের ক্ষতি করতে পারে। পানি দিয়ে গাছ পরিষ্কার করা সবচেয়ে ভালো।

 

ফুলদানিতে সাজবে ঘর

ঘরকে নিজের মনের মতো কে না সাজাতে চায়! আর এর জন্য ইন্টেরিয়র ডিজাইন থেকে শুরু করে নিজের মনের ইচ্ছা পর্যন্ত কোনো পথটিই বাকি থাকে না। তবে আপনার ঘরের এই সৌন্দর্য বৃদ্ধি করতে পারেন খুব অল্প এবং ছোট কিছু ঘরে রাখার জিনিসের মাধ্যমে। যার মধ্যে আছে ফুলদানি। ঘরের কোণ, শোকেসের উপরে ফাঁকা জায়গা, টিভির উপর, ডেসিং টেবিলের উপর বা বেডসাইড টেবিলে রাখতে পারেন মনের মতো ডিজাইনের ফুলদানী। ফুলের ঘ্রাণ বেশি নিতে চাইলে বিছানার কাছেই রাখতে পারেন। মনে রাখবেন, যেখানেই ফুলদানি রাখুন না কেন, ঠিক মানিয়ে যাবে।

ফুল নির্বাচনের ক্ষেত্রে সিদ্ধান্ত পুরোটাই আপনার। ঘ্রাণের কথা চিন্তা করলে সাদা ফুল বেশি প্রাধান্য পাবে। রং আর সৌন্দর্যের কথা চিন্তা করলে বাহারি নানা জাতের ফুল প্রাধান্য পেতে পারে। শুধু ফুল রাখার পাত্র হিসেবেই নয়, শোপিস হিসেবেও ফুলদানির থাকে সমান কদর। তাই ফুলদানিতে শুধু তাজা ফুল প্রাধান্য পাবে তা নয়, রাখতে পারেন নানা রঙের কৃত্রিম ফুল। দেশি ফুলদানির পাশাপাশি চাইনিজ, জাপানিজ, থাই, ইরানি ও ইন্ডিয়ান ফুলদানিও জায়গা করে নিয়েছে।

বাজারে একটু ঘুরলে বাঁশ, কাঠ, বেত, মাটি থেকে শুরু করে সিরামিক, ক্রিস্টাল, কাচ, শক্ত প্লাস্টিক, ফাইবারসহ সব উপাদানের তৈরি কারুকার্যমণ্ডিত ফুলদানি পাওয়া যাবে। ছোট, মাঝারি কিংবা বড় তিন উচ্চতার ফুলদানি বাজারে পাবেন। ত্রিভুজ, চৌকোনা, সিলিন্ডার কিংবা ডিম্বাকৃতির ফুলদানি আছে রুচির ভিন্নতা দেখাতে। তবে অন্দর সজ্জার ক্ষেত্রে মেঝেতে ফুলদানি রাখলে সেটা বড় আকারের এবং টেবিলে রাখলে মাঝারি বা ছোট আকারের ফুলদানি হওয়া উচিৎ।

ঘরে দেশীয় আমেজ ধরে রাখতে আজকাল মাটির ফুলদানি বেশ ভালোই চোখে পড়ছে। কিছু ফুলদানিতে ঘড়ি কিংবা পেনহোল্ডার লাগানো, কোনোটা দেয়ালে ঝুলানো, আবার কোনোটা টেবিল ল্যাম্প সেট করা আছে। যা আপনার ঘরের সৌন্দর্য বাড়িয়ে তোলে কয়েকগুণ। এটি কেবল নান্দনিকতারই পরিচয় বহন করে না, বরং আপনার রুচিশীলতার পরিচয়ও বহন করে।

 

কোন পোশাকে কেমন জুতা

প্রতিদিনের সঙ্গী হয়ে যে জিনিসটি আমাদের সঙ্গে থাকে তা হলো জুতা। যেখানেই থাকুন আর যে পরিবেশেই থাকুন পায়ে যদি আরামদায়ক জুতা না থাকে তবে আপনি কোথাও আরাম করে সময় কাটাতে পারবেন না। ক্লাস, ইন্টারভিউ, কোথাও ঘুরতে যাওয়া অথবা প্রতিদিনের অফিস- একেক জায়গায় আপনার পোশাক যেমন ভিন্ন তেমনই আপনার পায়ের জুতাজোড়াও হয়ে থাকে ভিন্ন। তাই যখনই জুতা পরবেন পোশাকের সাথে তা মানিয়ে নিন আগে।

টি-শার্ট, জিন্স বা ট্রাউজার পরলেন অথচ পায়ে থাকল চটি, বুট কিংবা কাবলি সু, তাহলে কিন্তু সেটা আপনার জন্য মানানসই হলো না। আবার হয়তো ঈদের অনুষ্ঠান কিংবা বাঙালি ঘরানার অনুষ্ঠান, সেখানে আপনার পরনে একেবারে খাঁটি বাঙালিয়ানার পোশাক, এখানে চটি কিংবা নাগরা জুতা ছাড়া আপনার সাজসজ্জাই মাটি হয়ে যাবে। মেয়েরাও যখন এসব জায়গায় যায় তখন পোশাকের সাথে মানিয়ে জুতো পরতে হবে। যেমন শাড়ি পরে গেলে সেক্ষেত্রে চটি জুতাতেই ভালো লাগবে আপনাকে। আর সালোয়ার কামিজ কিংবা শার্ট-প্যান্ট কিংবা ফতুয়া পরলে সেক্ষেত্রে যে কোনো ধরণের হিলই মানাবে।

হয়তো চাকরির ইন্টারভিউ দিতে যাচ্ছেন সে সময় যখন আপনি শার্ট-প্যান্ট পরলেন সেখানে আপনার পুরো লুকটাইকে কিন্তু একটা স্মার্ট সমাধান দিতে পারে একমাত্র বুটজুতা। ইন্টারভিউর ক্ষেত্রে মেয়েরা সাধারণত শাড়ি পরেই যায়। তখন মেয়েদের অবশ্য শাড়ির সঙ্গে চটি জুতোই মানানসই। আবার অফিসের বড় কর্তা হয়ে মনে করলেন, যেকোনো সাজই আমার জন্য যথেষ্ট। এমনটা ভাববেন না এখানেও আপনার পোশাকের সাথে মানিয়ে জুতা পরুন। শার্ট প্যান্ট ইন করলে অবশ্যই বুটজুতা পরবেন। পাঞ্জাবি পাজামার সাথে আবার বুট পরবেন না। এখানে মানানসই একজোড়া চটি জুতা পরুন।

অন্যদিকে হাওয়াই চপ্পলও কিন্তু বেশ আরামদায়ক। কিন্তু এ হাওয়াই চপ্পল কিছু সীমিত জায়গায় ব্যবহার উপযোগী। তাই হাওয়াই চপ্পল ব্যবহারে সীমাবদ্ধতা রক্ষা করবেন। না বুঝেই যেকোনো কালারের জুতা কিনবেন না। ভেবে নিন কোন কোন রঙের জামার সাথে এটা ব্যবহার করতে পারবেন। তাই রঙ বুঝে জুতা কিনুন, যাতে একের বেশি পোশাকের সাথে তা বেমানান না হয়ে যায়।

 

যে কারণে ব্রোকলি খাবেন

ব্রোকলি সাধারণত সিদ্ধ কিংবা বিভিন্নভাবে রান্না করে খাওয়া হয়ে থাকে। অনেকে কাঁচাও খেয়ে থাকেন। এটি এমন একটি সবজি যাতে ক্যালোরির পরিমাণ খুবই কম কিন্তু ব্রোকলি ভিটামিন, মিনারেল আর ফাইবার এ পরিপূর্ণ। প্রত্যেকদিন খাবারে ব্রোকলি রাখলে তা আপনার সুস্বাস্থ্যের কারণ হতে পারে। এক কাপ রান্না করা ব্রোকলিতে একটি কমলা লেবুর সমপরিমাণ ভিটামিন সি থাকে। তাছাড়া এটি বিটা ক্যারটিনের উৎস হিসেবে কাজ করে। এতে আরও রয়েছে ভিটামিন বি১, বি২, বি৩, বি৬, আয়রন, পটাশিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম ও জিংক।

ব্রোকলিতে রয়েছে অধিক পরিমাণে পটাশিয়াম, যা স্নায়ুতন্ত্রের রক্ষণাবেক্ষণ করে একে সুস্থ আর রোগমুক্ত রাখে। তাছাড়া আমাদের পেশির নিয়মিত বর্ধণকে ত্বরান্বিত করে। অপটিমাল ব্রেইন ফাংশন রক্ষণাবেক্ষণের ক্ষেত্রেও এর ভূমিকাও অপরিসীম। এতে ম্যাগনেশিয়াম আর ক্যালশিয়ামও রয়েছে, যা সুন্দরভাবে ব্লাড প্রেসার নিয়ন্ত্রণ করে।

ব্রোকলিতে অনেক বেশি পরিমাণে ফাইবার রয়েছে। ফাইবার আমাদের পরিপাকে কল্যাণকর ভূমিকা পালন করে। কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে। তাছাড়া নিম্ন রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে। এটি ভিটামিন এ –এর ভালো উৎস হিসেবে কাজ করে। দৃষ্টিশক্তি বর্ধণে ভিটামিন এ অতি জরুরী।

প্রতিদিন ব্রোকলি খেলে তা রোগ প্রতিরোধের মাধ্যমে আপনার স্বাস্থ্যের উন্নতি সাধণ করতে সহায়তা করবে। এতে প্রাপ্ত ভিটামিন বি৬ হার্ট অ্যাটাক এবং স্ট্রোকেরও ঝুঁকি কমায়।

ইনডোল-৩-কার্বিনোল নামে একটি অতি শক্তিশালী এন্টি অক্সিডেন্ট যৌগ রয়েছে এই ব্রোকলিতে, যা সার্ভিকল ও অগ্রগ্রন্থ্রির ক্যান্সার এবং লিভার ফাংশন এর উন্নতি সাধণ করে।

এন্টিঅক্সিডেন্ট ভিটামিন সি সমৃদ্ধ ব্রোকলি ন্যাচারাল ফরমে খেলে, অকালে বুড়িয়ে যাওয়া থেকে রক্ষা পাওয়া যায়। রোদ আর দূষণের কারণে ত্বকের যে ক্ষতি হতে পারে, ব্রোকলি তা থেকে আমাদের ত্বককে রক্ষা করে। তাছাড়া রিংকেল জনিত সমস্যা দূর করে ত্বকের স্বাভাবিকতা বজায় রাখে কোনো ধরনের ক্ষতি ছাড়াই।

 

ইলিশ মাছের ডিমের ঝুরি

ইলিশ অনেকেরই পছন্দের একটি মাছ। একই ইলিশের হাজার রকমের রান্না। সব রান্নাই সহজ এবং সুস্বাদু। ইলিশের ৩০ রেসিপি নামে ইলিশের সুস্বাদু ও ব্যতিক্রম সব রেসিপি প্রকাশ করা হচ্ছে জাগো নিউজের লাইফস্টাইল বিভাগে। তারই ধারাবাহিকতায় আজ থাকছে ইলিশ ডিমের রেসিপি।

উপকরণ : ইলিশ মাছের ডিম ১ কাপ, পিঁয়াজ কুচি ১ কাপ, বেরেস্তা আধা কাপ, রসুন বাটা ১ চা চামচ, আদা বাটা দেড় চা চামচ, সরিষা বাটা ১ টে চামচ, হলুদ গুঁড়ো আধা চা চামচ, মরিচ গুঁড়ো ১ চা চামচ, জিরা গুঁড়ো ১ চা চামচ, ধনিয়া গুঁড়ো ১ চা চামচ, তেজপাতা ১টি, এলাচ ২ টি , দারচিনি ১ পিস, রাঁধুনি গুঁড়ো আধা চা চামচ (ইচ্ছা), লবণ আধা চা চামচ বা পরিমান মতো, কাঁচা মরিচ ৪/৫ টি চিরে নেয়া, ধনে পাতা কুচি পরিমাণমতো বা ৪ টে চামচ, সরিষার তেল ৩ টে চামচ, সয়াবিন তেল ২ টে চামচ, পানি ১ কাপ

প্রণালি : ২ রকমের তেল মিশিয়ে গরম করে তেজপাতা ও গরম মসলা ফোড়ন দিন, এবার পিঁয়াজ সোনালি করে ভেজে বাটা ও গুঁড়ো মসলাগুলো দিয়ে কষিয়ে মাছের ডিম দিয়ে কষাতে হবে। কষানোর মাঝে একটু একটু করে পানি দিতে হবে। ১০ মিনিট অল্প আঁচে ডিম কষিয়ে বেরেস্তা ও কাঁচা মরিচ দিয়ে ঢেকে আরো ৫ মিনিট রান্না করুন। ধনে পাতা দিয়ে নেড়েচেড়ে নামিয়ে গরম গরম পরিবেশন করুন।