banner

রবিবার, ০৪ মে ২০২৫ ইং, ,

Daily Archives: May 4, 2025

 

চুলায় কেক তৈরি করার সহজ উপায়

কেক এখন আমাদের প্রতিদিনের খাদ্যতালিকার অংশ হয়ে গেছে। সকাল-বিকাল-সন্ধ্যায় কেক খাওয়া হয়ই। তবে তার বেশিরভাগই বাইরে থেকে কিনে আনা। প্লেইন কেক তৈরি করতে পারেন ঘরেও। আর তার জন্য ওভেনের দরকার পড়বে না। গ্যাসের চুলায় সুস্বাদু প্লেইন কেক তৈরি করার উপায় জেনে নেই-

উপকরণ : মাখন বা তেল ১/২ কাপ (মাখন ফ্রিজ থেকে বের করে নিবেন আগেই), চিনি ১/২ কাপ (অথবা আপনার রুচি অনুযায়ী দিন), ডিম ২টি (ফ্রিজ থেকে বের করে নিবেন আগেই), ময়দা ১ কাপ, বেকিং পাউডার ১ চা চামচ, গুড়ো দুধ ২ টেবিল চামচ, ভ্যানিলা এসেন্স ১ চা চামচ, কিসমিস, টুট্টি-ফ্রুট্টি, মোরব্বা ও বাদাম (নিজের ইচ্ছামত বা না দিলেও চলবে)।

প্রণালি : ময়দার সাথে বেকিং পাউডার মিশিয়ে চেলে নিন। ডিম ভেঙে কুসুম আলাদা করে রাখুন, এবার ডিমের সাদা অংশ বিটার দিয়ে ফোম তৈরি করুন। কুসুম, তেল/মাখন ও চিনি দিয়ে আরও ভালোভাবে বিট করুন। ভ্যানিলা এসেন্স ও গুড়ো দুধ দিয়ে বিট করে ভালো করে মিশিয়ে দিন এবার চালা ময়দা মিশিয়ে দিন ডিম ময়দার মিশ্রণে এক্ষেত্রে কখনোই বিটার ব্যবহার করবেন না। ময়দা দেওয়ার পরে যে দিকেই নাড়ুন না কেন একদিকেই নাড়বেন, নাহলে ফোমটা বসে যাবে এবং কেক ফুলবে না। এবার পছন্দমতো কিসমিস, বাদাম ইত্যাদির গায়ে অল্প ময়দা/কর্নফ্লাওয়ার লাগিয়ে কেকর মিশ্রণে মিশিয়ে দিন এবং বেকিং প্যানে অথবা চুলার দেবার জন্য সুবিধা মতো একটি পাত্রে ঢেলে নিন(পাত্রের ভিতরে মাখন মেখে নিবেন আগেই)।

একটি সসপ্যান বা হাঁড়ি নিন। স্টিলের স্ট্যান্ড থাকলে স্টিলের/লোহার স্ট্যান্ড প্যান এর উপর বসিয়ে দিন আর না থাকলে বালি দেড় থেকে ২ ইঞ্চি পুরু করে প্যানের ভিতরে দিন। মাঝারি আঁচে পাত্রটি গরম করুন। এবার কেকের বাটি স্ট্যান্ড অথবা বালির উপর বসিয়ে অল্প আঁচে সসপ্যান বা হাঁড়ি ঢাকনা দিয়ে ঢেকে দিন। ১ ঘণ্টা পর টুথপিক দিয়ে কেক হয়েছে কিনা দেখুন। না হলে আরও ১৫/২০ মিনিট বেক করুন।

 

ছোট বাড়ির সুবিধা

বাড়ি মানেই শান্তির জায়গা। সারাদিন আপনি যতই ক্লান্ত থাকুন না কেন, কাজ শেষে যখন বাড়ি ফিরবেন তখন দেখবেন আপনার সারা দিনের কষ্ট মিলিয়ে গেছে। তবে বাড়ি যদি বিশাল হয় তবে তা দেখে শুনে রাখা কিছুটা কষ্টের। আর যদি ছোটখাটো হয় তবে যেমন সুবিধা আছে তেমনই হাজারটা অসুবিধা। বড় বাড়িতে যেমন সবাই খুব মজা করে আরাম করে থাকা যায়, ছোট বাড়িতে তেমনটা থাকা যায় না। আবার যাদের ছোট পরিবার তাদের জন্য কেবল ছোট বাড়িই ভালো। এছাড়াও আরো সুবিধা আছে এই ছোট বাড়িতে থাকার।

খরচ
ছোট বাড়িতে থাকা মানে খরচ কমে যাওয়া। একটি বাড়ি পরিষ্কার রাখতে কিংবা পরিবারকে চালাতে খরচের বিষয়টি কাজ করে। বাড়ি ছোট হলে টাকা কম খরচ হয় আর বাড়ি বিশাল হলে খরচও হয় অনেক।

পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা
বাড়ি বড় হলে পরিষ্কার করতে খুব কষ্ট হয়ে পরে। কিন্তু বাড়ি ছোট হলে তা পরিষ্কার করা খুব সহজ কাজ। আপনি কিংবা আপনার পরিবারে যারা আছেন তারা সবাই মিলে দিন কিংবা সময় ভাগাভাগি করে পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতার কাজটি সেরে নিতে পারেন।

জিনিসপত্র খুঁজে পাওয়া
আপনি যখন বড় একটি বাড়িতে থাকবেন তখন আপনার জিনিসপত্র নানা জায়গায় থাকবে। অন্যদিকে আপনি যখন ছোট বাড়িতে থাকবেন তখন আপনার ঘরে আসবাবপত্রও কম থাকবে এবং আপনি আপনার জিনিসপত্র খুব সুন্দর করে গুছিয়ে রাখতে পারবেন। তাই নিজের জিনিসপত্র খুঁজে পেতে আপনার ছোট ঘরটি সবচেয়ে ভালো জায়গা।

সাজিয়ে গুছিয়ে রাখা
আপনি যখন ছোট পরিসরের বাড়িতে থাকবেন তখন আপনি আপনার শোবার ঘর থেকে শুরু করে আপনার ড্রয়িং রুম এবং আপনার বারান্দা সব কিছু আপনি খুব পরিপাটি করে সাজিয়ে রাখতে পারেন। এতে আপনার ঘরটি যেমন খুব অল্পের মাঝে সুন্দর লাগবে তেমনই আপনিও আপনার ঘরে শান্তিতে থাকতে পারবেন।