banner

রবিবার, ০৪ মে ২০২৫ ইং, ,

Daily Archives: May 1, 2025

 

স্বামী-স্ত্রী এক সাথে নামাজ পড়ার বিধান

স্বামী-স্ত্রী এক সাথে জামাতে নামায পড়তে পারবে কি না? যদি পারে তাহলে দাঁড়ানোর নিয়ম কি হবে?

হ্যা, স্বামী-স্ত্রী এক সাথে জামাতে নামায পড়তে পারবে। স্ত্রী স্বামীর একতিদা করলে তা সহীহ হবে। স্ত্রী স্বামীর বরাবর হয়ে দাঁড়াবে না বরং একটু পিছনে দাঁড়াবে। [ফাতাওয়ায়ে দারুল উলুম ৩/৩৪]

মাওলানা মিরাজ রহমান
এডটির ইনর্চাজ, প্রিয় ইসলাম, প্রিয়.কম

 

কিয়ামাতের ১০ আলামত

কিয়ামাত বা মহাপ্রলয় অবধারিত। যা আল্লাহ তাআলা কর্তৃক নির্ধারিত। তবে কখন এ মহাপ্রলয় সংঘটিত হবে সে সম্পর্কে সুনির্দিষ্ট দিন-তারিখের কোনো বর্ণনা নেই। কুরআনুল কারিমের অনেক সুরায় কিয়ামাত বা মহাপ্রলয় সম্পর্কিত অসংখ্য বর্ণনা রয়েছে।

কিয়ামাত বা মহাপ্রলয়ে নির্ধারিত সময় জানানো না গেলেও হাদিসে কিয়ামাত সংঘটিত হওয়ার পূর্বের কিছু বড় আলামাত বা ঘটনার কথা বিশ্বনবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বর্ণনা করে গেছেন। যা তুলে ধরা হলো-

হজরত হুজাইফা ইবনে আসিদ আল-গিফারি রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আমাদের প্রতি দেখলেন যে, আমরা আপসে আলাপ-আলোচনা করছি। তিনি জিজ্ঞেস করলেন, ‘তোমরা আপসে কি ব্যাপারে আলাপ-আলোচনা করছ? তাঁরা (সাহাবায়ে কেরাম) বললেন, কিয়ামাতের বিষয়ে।

রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বললেন, ‘কিয়ামাত ততদিন অনুষ্ঠিত হবে না; যতদিন তোমরা দশটি নিদর্শন না দেখবে। অতঃপর তিনি (কিয়ামাতের ১০ আলামত) উল্লেখ করেন-

০১. ধোঁয়া নির্গমন;
০২. দাজ্জালের আবির্ভাব;
০৩. জন্তুর আবির্ভাব;
০৪. পশ্চিম গগন থেকে সূর্যোদয়;
০৫. হজরত ঈসা ইবনে মারইয়ামের অবতরণ;
০৬. ইয়াজুজ-মাজুজের আবির্ভাব;
০৭. তিনিটি ধ্বংস- প্রথমটি পূর্বে;
০৮. দ্বিতীয়টি পশ্চিমে আর
০৯. তৃতীয়টি আরব উপদ্বীপে এবং
১০. অতঃপর ইয়ামেন থেকে আগুন বের হবে এবং মানুষকে ধাওয়া করে হাশরের ময়দানের দিকে নিয়ে যাবে।’ (মুসলিম)

সুতরাং কিয়ামাত সংঘটিত হওয়ার পূর্বে আল্লাহ তাআলা প্রতিটি মুসলমানকে মজবুত ঈমানের অধিকারী হওয়ার তাওফিক দান করুন। কুরআন-সুন্নাহ মোতাবেক আমলি জিন্দেগি গঠন করার তাওফিক দান করুন। আমিন।

 

চাকরির ক্ষেত্রে যে বিষয়গুলো গুরুত্বপূর্ণ

আমাদের আশেপাশে যা ঘটে যায় তা আমাদের দৈনন্দিন জীবনের প্রতিটি মুহুর্তে দাগ কেটে যায়। আমরা তার থেকে যেমন শিক্ষা পাই তেমনই নিজেদের ভুল-ভ্রান্তিও শোধরাতে পারি। আর চাকরিজীবনেও তেমনি কিছু ব্যপারের গুরুত্ব অনেক। চাকরী করার জন্য যে মনোভাবের প্রয়োজন হয় তা নির্ভর করে অনেক কিছুর উপর। চলুন সে বিষয়গুলো জেনে আসি-

পারিবারিক বন্ধন
পরিবারে যদি পারস্পারিক বন্ধন ভালো না থাকে তবে আপনার মানসিক অবস্থা ভালো থাকবেনা। অফিসে কাজের চাপ থাকলে তা আপনি নিতে পারবেন না। ফলে যেকোনো কাজ আপনার কাছে বোঝা মনে হবে এবং আপনি নিজেকে দোষারোপ করতে থাকবেন নানাভাবে।

ভালোবাসার অভাব
ভালোবাসা কেবল প্রিয় মানুষটির কাছে থেকেই পাওয়া যায় এমন না। আপনার যদি ভালো বন্ধু না থাকে তবে আপনি অনেক কথাই মনের ভেতর আটকে রাখবেন। যা প্রকাশ পাবে না। ফলে মনের ভেতর আর মস্তিস্কের ভেতর যুদ্ধ চলতে থাকবে এবং এর প্রভাব পড়বে চাকরির ক্ষেত্রে।

নিজের জন্য সময়
পৃথিবীতে সবার জন্য সময় হলেও নিজের জন্য আমাদের সময় হয় না। আমরা সবার সমস্যা সমাধান করলেও নিজের ক্ষেত্রে বুঝে উঠি না কী করবো? তাই দিনের একটা সময় নিজের জন্য রাখা উচিৎ। যাতে আপনি আপনাকে সময় দিতে পারেন। নিজের ভুলভ্রান্তিগুলো ধরতে পারেন। যা চাকরিজীবনে খুব গুরুত্বপূর্ণ।

মানবপ্রীতি
ভালোবাসা শুধু মাত্র আপনি একটি মাত্র স্তরের মানুষের জন্য দেখাবেন। তা মোটেও ঠিক না। এই ক্ষেত্রে আপনি যেমন নানা মানুষের সাথে মিশছেন তেমনি তাদের প্রতি আপনার ভালোবাসাও থাকতে হবে। যাতে আপনার সাথে সবার একটি ভালো সম্পর্ক থাকে।

আত্মতৃপ্তি
আপনি আপনার নিজের কাজে কতটা খুশি তা চাকরিজীবনে খুব গুরুত্বপূর্ণ। দেখা যাবে আপনি হয়তো একটি কাজ করছেন কিন্তু তা আপনার পছন্দের না। এই ক্ষেত্রে আপনার করা কাজটাও ভালো হবে না আর আপনিও সফল হবেন না।

 

আয়নাবাজি নিয়ে আমেরিকা যাচ্ছেন চঞ্চল চৌধুরী

নিজের নতুন ছবি ‘আয়নাবাজি’ নিয়ে আমেরিকা যাচ্ছেন জনপ্রিয় অভিনেতা চঞ্চল চৌধুরী। চলতি মাসের ১৪ অক্টোবর থেকে আমেরিকার সিয়াটলে শুরু হচ্ছে ‘সিয়াটল দক্ষিণ এশীয় চলচ্চিত্র উৎসব’। সেখানে উদ্বোধনী দিনে প্রদর্শিত হবে চঞ্চল অভিনীত ছবিটি।

এই অভিনেতা বলেন, ‘সিয়াটল দক্ষিণ এশীয় চলচ্চিত্র উৎসব’র ১১তম আসর শুরু হবে ‘আয়নাবাজি’র প্রদর্শনী দিয়ে। এটি সত্যি দারুণ খুশির খবর। সেখানে যাবার আমন্ত্রণ পেয়েছি। আমার সঙ্গে যাবেন ‘আয়নাবাজি’র নির্মাতা অমিতাভ রেজা এবং প্রযোজক গাউসুল আজম শাওন।’

চঞ্চল আরো জানান, ‘আয়নাবাজি’র প্রদর্শন ছাড়াও সেখানে কয়েকটি শো-তে অংশ নেবেন তিনি। সবমিলিয়ে ৩-৪ দিন সেখানে থাকবেন।

জাতীয় চলচ্চিত্র পুরষ্কার প্রাপ্ত এই অভিনেতা বলেন, ‘আগামী ১৪ অক্টোবরের আগেই আমেরিকার উদ্দেশ্যে ঢাকা ছাড়বো।’

১৪ অক্টোবর উৎসবের উদ্বোধনী সন্ধ্যায় সিয়াটল আর্ট মিউজিয়ামে দেখানো হবে ‘আয়নাবাজি’। একই সঙ্গে দেখানো হবে তামিল স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র ‘আ রাইড টু রিমেম্বার’। বাংলাদেশ ছাড়াও ভারত, পাকিস্তান, নেপাল, ভুটান, শ্রীলঙ্কা, আফগানিস্তান ও মালদ্বীপের বাছাই করা ছবি উৎসবে দেখানো হবে।

এদিকে, গেল ৩০ সেপ্টেম্বর বহুল আলোচিত ‘আয়নাবাজি’ ছবিটি রাজধানীসহ দেশের ২১টি সিনেমা হলে মুক্তি পেয়েছে। মুক্তির পর দর্শকদের মধ্যে আলোড়ন সৃষ্টি করেছে ছবিটি। ‘আয়নাবাজি’ দেখতে হলে যাচ্ছেন সব শ্রেণির মানুষ। অনেকেই টিকিট না পেয়ে হতাশ হচ্ছেন।

সরেজমিয়ে গিয়ে দেখা গেছে, মুক্তির তিনদিন পেরুলেও রাজধানীর বলাকা সিনেমা হল, বসুন্ধরা সিটির স্টার সিনেপ্লেক্সে ‘আয়নাবাজির’ প্রতিটি শো ছিল হাউজফুল। অন্য হলগুলোতেও দর্শক উপস্থিতি আশা জাগানিয়া। প্রযোজনা সূত্রে জানা গেছে, শিগগিরই ছবিটি আরো বেশ কিছু প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পাবে।

 

উৎসবের আমেজে মাখা মাখা দই-এলাচ চিকেন

সামনেই পূজা, আর এ সময়ে নানান কাজের ভিড়ে রান্নাটাও হওয়া চাই একেবারে মনমাতানো। অনেকটা সময় এবং মনোযোগ খরচ করে রান্না করলেই তার স্বাদ ভালো হবে। কিন্তু এমন সময় যদি না পাওয়া যায়? ব্যাস্ত গৃহিণীরা তাই দেখে নিন একদম কম সময়ে রান্না করা যায় অথচ উৎসবের সাথে মানিয়ে যায় এমন একটি রান্নার রেসিপি।
উপকরণ:
– ৮০০ গ্রাম মুরগীর মাংস
– ৩টি বড় পিঁয়াজ কুচি করে কাটা
– ১ টেবিল চামচ আদা কুচি
– ৫ কোয়া রসুন, খোসা ছাড়ানো
– ১টি শুকনো মরিচ, ভেতরের বীজ ফেলে দেওয়া
– ৩/৪টি এলাচ
– ১টি কালো এলাচ
– ২টি লবঙ্গ
– ৫/৬টি গোলমরিচ
– ১টি তেজপাতা
– আধা ইঞ্চি পরিমাণ দারুচিনি
– ১ কাপ ঘন টক দই
– ২টি টমেটো সেদ্ধ করে পিউরি করে নেওয়া
– আধা চা চামচ জিরা গুঁড়ো
– আধা চা চামচ মরিচ গুঁড়ো
– সিকি চা চামচ হলুদ গুঁড়ো
– লবণ স্বাদমতো
– সরিষার তেল ২ টেবিল চামচ
– সয়াবিন তেল ৪ টেবিল চামচ
– আধা চা চামচ ধনেপাতা কুচি
প্রণালী:
১) একটি পাত্রে মুরগীর টুকরোগুলো নিন। এতে দই, হলুদ গুঁড়ো, জিরা গুঁড়ো, লবণ এবং সরিষার তেল দিয়ে ভালো করে মাখিয়ে নিন। ২০ মিনিট রেখে দিন মেরিনেট হবার জন্য।
২) ২ চা চামচ তেল গরম করে নিন প্যানে। এতে আদা ও রসুন বাদামি করে ভেজে নিন। ভাজা হয়ে গেলে সরিয়ে রাখুন। এই একই তেলে এলাচ, লবঙ্গ, গোলমরিচ, দারুচিনি, তেজপাতা এবং শুকনো মরিচ ভেজে নিন। তেল ঝরিয়ে উঠিয়ে নিন। বাকি তেলে পিঁয়াজ দিয়ে দিন। পিঁয়াজ নরম ও বাদামি হয়ে এলে নামিয়ে নিন। এলাচের খোসা ফেলে দিন। এলাচের ভেতরের অংশ, পিঁয়াজ, রসুন, আদা, গোলমরিচ, লবঙ্গ, দারুচিনি, তেজপাতা এবং শুকনো মরিচ একসাথে গ্রাইন্ড করে মিহি পেস্ট তৈরি করে নিন।
৩) বাকি তেল গরম করে নিন তলাভারি একটি প্যানে। এতে ম্যারিনেড সহ মুরগী বেশি আঁচে ফ্রাই করে নিন ২-৩ মিনিট। এরপর আঁচ কমিয়ে মুরগী রান্না হতে দিন। মুরগী কিছুটা পোড়া পোড়া হবে তবে বেশি পুড়িয়ে ফেলবেন না।
৪) মুরগী আধাসেদ্ধ হয়ে এলে এতে মশলার পেস্ট দিয়ে দিন। কম আঁচে আরও কিছুক্ষণ নেড়েচেড়ে ফ্রাই করুন। অল্প অল্প করে পানি দিয়ে ভুনে নিন যতক্ষণ না তেল ওপরে উঠে আসে। তেল ওপরে উঠে এলে টমেটো পিউরি দিয়ে মিশিয়ে নিন। ঢাকনা চাপা দিয়ে রান্না করুন যতক্ষণ না চিকেন পুরোপুরি সেদ্ধ হয়ে আসে। ওপরে মরিচের গুঁড়ো দিয়ে মিশিয়ে নিন।
৫) চেখে দেখুন, দরকার হলে লবণ-ঝাল বাড়িয়ে দিন। ওপরে ধনেপাতা দিয়ে নেড়ে মিশিয়ে দিন এবং আঁচ থেকে নামিয়ে নিন।
এলাচের মিষ্টি সুবাস এবং দইয়ের ঘন গ্রেভিতে মুরগীর এই তরকারি নিঃসন্দেহে সবার পছন্দ হবে। পরিবেশন করতে পারেন ভাত, পোলাও এমনকি রুটির সাথেও।

 

আড়ং পূজা কালেকশন ২০১৬ প্রদর্শনী

ঢাকের তালে তালে আড়ং-এর পূজার পোশাক পরে র‌্যাম্পে হাঁটলেন মডেলরা। শনিবার সকালে আড়ং ওয়ারী আউটলেটে অনুষ্ঠিত পূজা ২০১৬ কালেকশনের প্রদর্শনী অনুষ্ঠানে এমন দৃশ্য দেখা যায়। এতে উপস্থিত ছিলেন আড়ং এর রিওয়ার্ড কার্ড মেম্বার ও বিভিন্ন মিডিয়া প্রতিনিধিগণ। সেখানে মডেলদের উপস্থাপিত আড়ং পূজা কালেকশনের র‌্যাম্প শো থেকে পণ্য সরাসরি দেখে ওই পণ্য প্রি-অর্ডার দেয়ার সুযোগ রাখা হয় আমন্ত্রিত অতিথিদের জন্য। ফ্যাশন শো’টি কোরিওগ্রাফি করেন আজরা মাহমুদ।

আড়ং পূজা কালেকশনের মূল ভাবনায় ছিলো উৎসবের বর্ণিলতা আর সুতি, মসলিন এবং হাফ সিল্কে ফুলেল মোটিফের প্রাধান্য। সায়োয়ার কামিজ এবং শাড়িতে চিরায়ত লাল সাদার পাশাপাশি রয়েছে সুবজ, হলুদ এবং মেজেন্টা রঙের ছোঁয়া। ছেলেদের পাঞ্জাবি ধুতি সেটের সাথে মিশেল ঘটেছে হাল ফ্যাশনের ট্রেন্ডি কোটির। এবারের নতুন সংযোজন আড়ং পূজা গিফট বক্স। পূজার ঐতিহ্যবাহী নানান সামগ্রীর সমন্বয়ে সাজানো হয়েছে এই গিফট বক্স।

আড়ং দেশের শীর্ষস্থানীয় লাইফস্টাইল ব্র্যান্ড এবং পূজায় এক অপরিহার্য শপিং ডেস্টিনেশন।

ফেসবুক: https://www.facebook.com/BRAC.AARONG/

 

স্বামীর নির্যাতনের শিকার ৮০ শতাংশ নারী

দেশের ৮০ দশমিক ২ শতাংশ নারী স্বামীর হাতে নির্যাতনের শিকার হন। তবে নির্যাতনের এ হার আগের তুলনায় কমে এসেছে। ২০১১ সালে এ হার ছিল ৮৭ দশমিক ১ শতাংশ।

বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর এক জরিপে এ তথ্য উঠে এসেছে। রোববার তা প্রকাশ করা হয়েছে।

২০১১ সাল থেকে ২০১৫ সালের মধ্যেকার সময়ের তথ্য নিয়ে এ রিপোর্ট তৈরি করা হয়েছে। মোট ২১ হাজার ৬৮৮ জন নারী এই জরিপে অংশ নেন।

রাজধানীর শেরে বাংলা নগরের পরিকল্পনা কমিশনের অডিটোরিয়ামে এ রিপোর্ট প্রকাশ অনুষ্ঠানে পরিকল্পনামন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন।

পরিসংখ্যান ব্যুরোর মহাপরিচালক মোহাম্মদ আবদুল ওয়াজেদের সভাপতিত্বে এতে বক্তব্য রাখেন- নারী ও শিশু প্রতিমন্ত্রী মেহের আফরোজ চুমকি, ইইউ অ্যাম্বাসেডর পিয়ারে মাদুরে প্রমুখ।

বিবিএস প্রতিবেদনে বলা হয়, স্বামী ছাড়া অন্য সঙ্গী বা অভিবাবকের দ্বারা (সর্ট অব পার্টনার) ৭২.৬ শতাংশ নারী নির্যাতনের শিকার হন। ২০১১ সালে যার হার ছিল ৭৯.৪ শতাংশ।

এতে বলা হয়, এখনো স্বামীর নিয়ন্ত্রণের নামে ৫৭.৭ শতাংশ নারী নির্যাতিত হন। তবে ২০১৫ সালে তা কমে এসেছে। ২০১১ সালে এর হার ছিল ৭২.৬ শতাংশ।

এতে বলা হয়, নারী নার্যাতন বিরোধী আইন, ওয়ান স্টপ ক্রাইসিস সেন্টার বা সরকারি নানা উদ্যোগের কথা বেশির ভাগ নারীই জানেন না।