Daily Archives: May 1, 2025
ফ্যাশনের সাথে গড়ে উঠুক আপনার ক্যারিয়ার
ফ্যাশন ডিজ়াইনিং
এই মুহূর্তে ক্রিয়েটিভ ডিজ়াইনিংয়ের মাধ্যমে সরাসরি গ্ল্যাম ওয়ার্ল্ডের সঙ্গে যুক্ত হওয়ার অন্যতম আকর্ষক পেশাই হল ফ্যাশন ডিজ়াইনিং।
আজকের দিনে সকলেই তাদের পোশাক-আসাক, লেটেস্ট ট্রেন্ড, কোনটা ইন, কোনটা আউট এসব নিয়ে বেশ সচেতন। তার উপর অনেকেই আবার চলতি কোনও একটা ট্রেন্ড অনুসরণ করার বদলে একটা নিজস্ব ট্রেন্ড চালু করতেই বেশি আগ্রহী। সেখান থেকেই এসেছে ফ্যাশন ডিজ়াইনিংয়ের ব্যাপারটা। অর্থাত্ নতুন ট্রেন্ড ভাবার সৃজনশীলতা এবং কল্পনাশক্তিই হল এই পেশায় আসার প্রধান শর্ত। টেকনিক্যাল শিক্ষা তো রয়েছেই, তবে ক্রিয়েটিভিটির কোনও বিকল্প এই পেশার ক্ষেত্রে নেই। মনে রাখতে হবে, ফ্যাশন ডিজ়াইনিং মানে কিন্তু শুধুমাত্র গ্ল্যামারাস সেলেব্রিটিদের জন্যই কাজ করা নয়, সেন্স অফ স্টাইল কিন্তু আনা যায় সব ধরনের পোশাকেই। যথাসম্ভব বেশি সংখ্যক মানুষের কাছে নিজেকে গ্রহণযোগ্য করে তোলার মধ্যেই কিন্তু একজন ফ্যাশন ডিজ়াইনারের সার্থকতা লুকিয়ে থাকে।
ফ্যাশন ডিজ়াইনিং বিষয়ে কাজ করার প্রধান ক্ষেত্রগুলোই হল কাপড়, বিভিন্ন পোশাক-আসাক অর্থাত্ টেক্সটাইল্স ডিজ়াইনিং। ভারতের ক্ষেত্রে ফ্যাশন ডিজ়াইনিং নিয়ে কাজ করার কিছু বাড়তি সুবিধে আছে, তার কারণ হল বিভিন্ন ধরনের সিল্ক বা রেশম, ট্র্যাডিশনাল হ্যান্ডলুম ফেব্রিক, রাস্টিক টেক্সচারে কাজ করতে পারার সুযোগ। ভারতের এই ধরনের কাজগুলোর চাহিদা সারা পবৃথিবীতেই রয়েছে। এই কারণেই আমাদের দেশের টিন জেনারেশন ফ্যাশন নিয়ে কেরিয়ার করার ব্যাপারে খুব বেশিই আগ্রহী হয়ে উঠছে।
কাজের ধরন
ফ্যাশন ডিজ়াইনার কাজই হল চলতি ট্রেন্ডের বিভিন্ন আকর্ষক ভ্যারাইটি তৈরির মাধ্যমে ক্রেতা বা ক্লায়েন্টদের আকৃষ্ট করা। শুধুমাত্র লেটেস্ট ট্রেন্ডের কাজই নয়, মার্কেট কন্ডিশন এবং আবহাওয়ার ধরন বুঝেও ড্রেস মেটিরিয়াল নির্বাচন করতে হয়। মাথায় রাখতে হয় ফিট, স্টাইল, কালার, টেক্সচার এবং মেটিরিয়ালের কথাও।
যে পোশাকটি তৈরি করতে হবে, সেটি প্রথমে স্কেচ করতে হয়। তারপর এর বিভিন্ন অংশগুলো সঠিক সাইজ়ে একটি কাগজের উপর এঁকে কেটে নিতে হয়। সেগুলো সেলাই করে কোনও মডেল বা ম্যানিকুইনের গায়ে ফিট করে কি না দেখে নেওয়ার পর আসল ফেব্রিকের পোশাকটি তৈরি করা শুরু হয়। প্রাথমিকভাবে শেখার সময় কাগজ দিয়েই ট্রায়াল হয় বিভিন্ন পোশাকের। তারপর কাপড়ের সাহায্যে ফাইনাল স্ট্রাকচার তৈরির সময় দেখে নিতে হয় ফেব্রিক, উইভ, ড্রেপিং কোয়ালিটি, মেটিরিয়াল কালার এবং ডিজ়াইন।
ফ্যাশন ডিজ়াইনিং-এ কাজের রকমফের
ফ্যাশন ডিজ়াইনিংয়ের পেশায় অনেক ধরনের কাজের আলাদা-আলাদা বিভাগ রয়েছে। প্রাথমিকভাবে সাধারণ প্রশিক্ষণ নেওয়ার পর বিভিন্ন বিভাগের জন্য আলাদা করেও প্রশিক্ষণ নেওয়া যায়। এই পেশার অন্তর্গত দপ্তরগুলো হল,
ডিজ়াইন ডিপার্টমেন্ট : এটি হল প্রধানত ম্যানুফাকচারিং ইউনিট। এই বিভাগে যেসব পদে কাজ করা যায়, সেগুলো হল ডিজ়াইনার, কাটিং অ্যাসিসট্যান্ট, স্কেচিং অ্যাসিসট্যান্ট, জুনিয়র ডিজ়াইনার ইত্যাদি। এদের মাধ্যমেই বড় স্কেলে ডিজ়াইনার গারমেন্টস ম্যানুফাকচার করা হয়।
মার্কেটিং এবং মার্চেন্ডাইজ়িং : আজকের দিনে ফ্যাশনের ট্রেন্ড প্রতিমুহূর্তেই পালটাচ্ছে। তাই মার্কেটিং এবং মার্চেন্ডাইজ়িং বিভাগেও চলতি ফ্যাশন সম্বন্ধে যথেষ্ট ওয়াকিবহাল থাকা প্রয়োজন। শুধু তাই নয়, পাশাপাশি সেল্স ডেটার উপর নজর রেখে মার্কেটিং অবজেক্টিভ তৈরি করার দায়িত্বও থাকে এই বিভাগের কর্মীদের উপর। এঁরাই বিভিন্ন প্রডাক্টের দাম, প্রয়োজনীয়তা, চাহিদা মাথায় রেখে প্রয়োজনীয় ইনপুট পৌঁছে দেন স্টাইলিং ডিপার্টমেন্টের কাছে।
ম্যানুফাকচারিং : ম্যানুফাকচারিং বিভাগটি চলে প্রডাকশন ম্যানেজারের অধীনে। তাঁর দায়িত্বে থাকে কাজের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা, কর্মীদের প্রশিক্ষণ দেওয়া এবং প্রডাকশনের কোয়ালিটি বজায় রাখা। কাজের প্রত্যেকটা পর্যায়ই প্রডাকশন ম্যানেজারকে কমবেশি নজরে রাখতে হয়।
ফ্যাশন কো-অর্ডিনেটর : এটিও ফ্যাশন ইন্ডাস্ট্রির একটি গুরুত্বপূর্ণ পদ। এঁদের কাজ হল ক্রেতা এবং প্রডাকশন ম্যানেজারের মধ্যে কো-অর্ডিনেট করানো। প্রডাকশন শেডিউল ঠিকমতো মেনে চলা, ক্রেতাদের পছন্দ অনুযায়ী ফেব্রিক, কালার, ডিজ়াইন এবং কোয়ালিটির উপর নজর রাখাই এদের প্রধান কাজ। এঁরা অনেকসময় ক্রেতাদের পছন্দ অনুযায়ী ডিজ়াইনার ওয়্যার এবং উপযুক্ত অ্যাকসেসরিজ়ও সাজেস্ট করে দেন। প্রডাকশনের ক্ষেত্রেও ক্রেতাদের ফিডব্যাক ফ্যাশন কো-অর্ডিনেটরদের মাধ্যমেই আসে।
কাজের প্রয়োজনীয় অ্যাপটিটিউড
ফ্যাশন ডিজ়াইনিং নিয়ে কাজ করার বা ক্যারিয়ার তৈরির আগ্রহ টিনএজারদের মধ্যে ক্রমশই বাড়ছে। বিশেষত পোশাক-আসাকের ব্যাপারে যারা বরাবরই এক্সপেরিমেন্ট করতে ভালবাসে, শিল্পবোধ এবং সৃজনশীলতা আছে, তাদের জন্য এই কেরিয়ার খুবই উপযুক্ত। তবে প্রথম থেকেই যে-কোনও আইডিয়া স্কেচ করে দেখানোর দক্ষতা বা অ্যাপটিটিউড গড়ে তোলা খুবই প্রয়োজনীয়। খুব দক্ষ শিল্পী হওয়ার প্রয়োজন নেই, তবে কালার, শেড এবং টোন নিয়ে কাজ করা বা ম্যাচিং-মিক্সিং করার সেন্স থাকাটা জরুরি। পাশাপাশি কাগজে-কলমে যা আঁকা বা প্ল্যান করা হল, থ্রি-ডায়মেনশনে তার ভিসুয়ালাইজ়েশন কেমন হবে, সেই বোধটাও ফ্যাশন ডিজ়াইনারের থাকতে হয়।
এই পেশায় ভাল করতে হলে শুধু ভাল শিল্পী হলেই হবে না। রীতিমতো পড়াশোনা করে চলতি ফ্যাশন ট্রেন্ডের খোঁজখবর রাখার প্রয়োজন হয়। একজন ফ্যাশন ডিজ়াইনারকে বাণিজ্যিক সাফল্য পেতে হলে অবশ্যই আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রের ফ্যাশন জার্নাল, ম্যাগাজ়িন বা টিভি চ্যানেলে নিয়মিত চোখ রাখতে হয়। শুধু তাই নয়, শিল্প এবং ইতিহাসভিত্তিক নানারকম মিউজ়িয়াম বা প্রদর্শনী থেকেও তাকে নানারকম আর্ট ফর্ম কালেক্ট করার প্রয়োজন হতে পারে। আবার ডিজ়াইনার হিসেবে নিজেকে আরও উন্নত করে তোলার জন্য প্রাথমিক টেলরিং-এর কাজও, যেমন, কাটিং, সিউয়িং, ড্রেপিং ইত্যাদিও তাকে শিখে রাখার প্রয়োজন হয়। এসব কিছুর পর, ডিজ়াইনারের কমিউনিকেশন স্কিলও খুব ভাল হওয়ার দরকার হয়, যাতে সে তার কাজ এবং আইডিয়া স্পষ্ট করে ক্রেতাদের কাছে তুলে ধরতে পারে।
ঝলমলে চুল ধরে রাখতে ক্যাস্টর অয়েল
একগোছা ঝলমলের স্বপ্ন থাকে সবার। চেহারার সৌন্দর্য বাড়াতেও এমন সুন্দর চুলের তুলনা হয় না। কিন্তু বাতাসে ধুলাবালি আর বৈরি আবহাওয়া এবং সঠিক যত্নের অভাব চুল ঝরিয়ে দিতে সহায়তা করে। ফলে অচিরেই হারিয়ে যায় চুলের চাকচিক্য। তাই ঘরোয়া উপায়ে কীভাবে চুলের যত্ন করবেন, তা নিয়েই রইল কিছু টিপস।
– ক্যাস্টর অয়েল চুলের জন্য ভীষণ উপকারী। মাথার ত্বক শুষ্ক হলে খুশকির আধিক্য দেখা যায়। এই খুশকি রোধে ক্যাস্টর অয়েলের জুড়ি মেলা দায়। তাই নিয়ম করে প্রতিদিন চুলে এই তেল লাগালে খুশকি কমে যাবে।
– ক্যাস্টর অয়েল চুল গজাতেও সহায়ক। এতে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, প্রোটিন, ভিটামিন ই, যা চুল পড়া রুখে নতুন চুল তৈরিতে সাহায্য করে।
– নিয়মিত মাথার ত্বকে ক্যাস্টর অয়েল ম্যাসাজ করলে ত্বকে রক্ত সঞ্চালন বেড়ে যায়। ফলে চুল হয় মজবুত ও ঝলমলে। – মাথার ত্বকের নিয়মিত যত্ন না নিলে অনেকসময়ই সংক্রমণের আশঙ্কা থেকে যায়। এর থেকেও রক্ষা করতে ক্যাস্টার অয়েল ওস্তাদ। এর অ্যান্টি ফাংগাল ও অ্যান্টি ব্যাকটিরিয়াল উপাদান সংক্রমণের হাত থেকে রক্ষা করে।
ব্যবহার বিধি
অন্য কোনও তেলের সঙ্গে ক্যাস্টর অয়েল মিশিয়ে মাথায় লাগান। এভাবে সারারাত রেখে দিন। পরদিন ভালো করে শ্যাম্পু করে নিন। এভাবে টানা ১ মাস করুন। পার্থক্য নিজেই বুঝতে পারবেন।
খেতে মজা লেয়ার পুডিং
মজাদার পুডিং বিকালের নাস্তা বা বাচ্চাদের টিফিনে খেতে বেশ উপযোগী। ছোট বড় সবার কাছেও এটি বেশ প্রিয়। বাচ্চারা ডিম খেতে না চাইলে ডিমের পুডিং বানিয়ে দিলে মজা করে খায়। ফলে ডিমও খাওয়া হয়ে যায়, পুষ্টির যোগানও হয়। আপনার পছন্দের এই ডিমের পুডিংকে আরও মজাদার করার জন্য আজ লেয়ার পুডিং এর একটি নতুন রেসিপি দেয়া হল।
যা যা লাগবে
ডিম ৪টি, চিনি ১ কাপ, পানি ১ কাপ, ফুড কালার, কেরামেল ১ টেবিল-চামচ, গুঁড়া দুধ ১ কাপ, ভ্যানিলা এসেন্স কয়েক ফোঁটা।
যেভাবে করবেন
ডিম, চিনি, পানি, ভ্যানিলা এসেন্স ও গুঁড়া দুধ একসঙ্গে ৫ মিনিট ভালো করে ফেটে নিন। ফেটে নেয়ার পর মিশ্রণটি ৩টি আলাদা পাত্রে রাখুন। এখানে তিনটি লেয়ার করা হয়েছে তাই তিনটি পাত্রে আলাদা করে রাখা হয়েছে। আপনি যে কয়টা লেয়ার দিতে চান ততোটা পাত্রে আলাদা করে ভাগ করে রাখবেন।
প্রতিটি পাত্রের মিশ্রণের সঙ্গে একেকটা ফুড কালার মেশান। যে পাত্রে পুডিং জমাবেন সেই পাত্রে চিনি এবং অল্প ঘি ছিটিয়ে ১ মিনিট চুলায় বসিয়ে ক্যারামেল তৈরি করে নিন। এই পাত্রে প্রথমে একটি মিশ্রণ ঢেলে দিন। একে চুলায় বসিয়ে ১০ মিনিট ডাবল স্টিম করুন।
পুডিং তৈরি হয়ে গেলে এরপর অন্য পাত্রের মিশ্রণটি হয়ে যাওয়া পুডিংয়ের উপর দিয়ে আবারও স্টিম করুন ১০ মিনিট। এভাবে একটা একটা করে প্রতিটা লেয়ার তৈরি করে নিন। সব লেয়ার হয়ে গেলে পুডিং ঠাণ্ডা করে পরিবেশন করুন।
মেয়েদের এখনো ধরে বাসে তোলতে হয়
ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র আনিসুল হক বলেছেন, ‘মেয়রা এখনো বাসে ঠিকমতো চলাফেরা করতে পারে না। তাদেরকে কোমর ধরে বাসে তোলা হয়। তবে ঢাকার রাস্তায় নতুন বাস নামানো সম্ভব হলে এসব সমস্যা অনেকটাই কেটে যাবে।’
রোববার রাজধানীর সিরডাপ মিলনায়তনে ‘শক্তিশালী, কার্যকর সিটি করপোরেশন ও নিরাপদ, নারী বান্ধব ঢাকা মহনগর’ শীর্ষক মত বিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। বাংলাদেশ মহিলা পরিষদ আন্দোলনের উপ-পরিষদের কেন্দ্রীয় কমিটি এ মতবিনিময় সভা আয়োজন করে।
মেয়র আনিসুল হক বলেন, ‘আগামী ৬ থেকে ৯ মাসের মধ্যে নারীরা নিরাপদে রাস্তায় চলাচল করতে পারবেন। কেউ তাদের ইভটিজিং করার সাহস দেখাবে না। এছাড়া প্রতিটি সেক্টরে কাজ শুরু হয়েছে, আগামী ৪ বছরে ঢাকা শহর বদলে যাবে।’
আনিসুল হক বলেন, ‘সিটি করপোরেশন এলাকায় ৬০০ সিসিটভি ক্যামেরা লাগানো হয়েছে। আগামী ৩ মাসের মধ্যে আরও ৪০০ ক্যামেরা বসানো হচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী এটি উদ্বোধন করতে পারেন। ক্যামেরার পাশাপাশি এলএডি লাইট লাগানো হচ্ছে। কাঠবিড়ালী পার্ক, প্রজাপতি পার্ক ও খেলার মাঠের ব্যবস্থা হচ্ছে। তাছাড়া আগামী ৬/৯ মাসের মধ্যে নারীরা নিরাপদে রাস্তায় চলাচল করতে পারবেন। কেউ তাদের ইভটিজিং করার সাহস দেখাবে না।’
গণপরিবহনের বিশৃঙ্খলা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘এ খাত পরিচালনা করে একটি সিন্ডিকেট। একটি বাস পরিচালনায় শ্রমিক-কর্মচারীদের বেতন-ভাতা বাবদ যদি ২০০ টাকা অফিসিয়াললি খরচ হয় তবে সিন্ডিকেটের জন্য লাগে ৭০০ টাকা। ফ্রানঞ্চাইজ পদ্ধতিতে নতুন করে ৩ হাজার বাস নামানোর চেষ্টা করা হচ্ছে।’
মেয়র বলেন, ‘অনেক সীমাবদ্ধতার মধ্যেও আমি এবং আমার পরিষদ অত্যন্ত ঘনবসতির এই সিটি করপোরেশনের উন্নয়নে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছি। এখানে প্রতি বর্গকিলোমিটারে ৮৫ হাজার মানুষ বাস করে। এদের সব নাগরিকসেবা নিশ্চিত করা সহজ নয়। এসব সমস্যা কাটাতে অন্তত ৪ থেকে ৫ বছর সময় দরকার।’
মেয়র বলেন, ‘অনেক সীমাবদ্ধতার মধ্যেও আমি এবং আমার পরিষদ অত্যন্ত ঘনবসতির এই সিটি করপোরেশনের উন্নয়নে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছি। এখানে প্রতি বর্গকিলোমিটারে ৮৫ হাজার মানুষ বাস করে। এদের সব নাগরিকসেবা নিশ্চিত করা সহজ নয়। এসব সমস্যা কাটাতে অন্তত ৪ থেকে ৫ বছর সময় দরকার।’
অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন সাংবাদিক তৌফিক ইমরোজ খালেদী, মহিলা পরিষদের সাধারণ সম্পাদক মালেকা বেগম, উত্তর সিটি করপোরেশনের বিভিন্ন এলাকার কাউন্সিলর রাশেদা আখতার ঝর্ণা, মাসুদা আক্তার, হাবিবুর রহমান মিজান প্রমুখ। মতবিনিময় সভার সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের সভাপতি আয়শা খানম।