banner

শুক্রবার, ০২ মে ২০২৫ ইং, ,

Daily Archives: May 1, 2025

 

বসবাস এবং চাকরীর জন্য সবচেয়ে উপযোগী ৫টি দেশ

একটা সময় ছিল একজন মানুষ যে দেশে জন্মেছে জীবন কাটিয়ে দিত সেখানেই। এখন আর দিন তেমন নেই। আমরা যেমন আছি তার চেয়ে ভাল থাকতে চাই। চাকরীর নিরাপত্তা চাই, বাড়াতে চাই সামাজিক মর্যাদা, সন্তানকে দিতে চাই নিশ্চিত ভবিষ্যত। আসুন জেনে নিই এমন কয়েকটি দেশের কথা যারা এই নিশ্চয়তাগুলো দিচ্ছে তাদের নাগরিককে।
যুক্তরাষ্ট্র
প্রতি বছর অসংখ্য মানুষ পাড়ি জমায় যুক্তরাষ্ট্রে, নতুন করে আবাস গড়ে এখানে। এখানে খাপ খাওয়ানো সহজ, মানুষও বন্ধুত্বপূর্ণ। চাকরীর রয়েছে অবারিত সুযোগ, তেমনি বিনোদনের ব্যবস্থারও কোন অভাব নেই। এখানে বিভিন্ন অঞ্চলের মানুষের বাস, তাই সখ্যতাটাও গড়ে ওঠে সেভাবেই।
সুইজারল্যান্ড
পর্বতময় অপরূপ দেশ সুইজারল্যান্ড জীবন যাত্রার উচ্চমান নিশ্চিত করেছে তার নাগরিকদের। দেশটির ব্যাংকিং ইন্ডাস্ট্রি এবং অর্থনৈতিক বাজারে বিনিয়োগ করতে চায় অনেক দেশ। বিশেষ করে জুরিখে মানুষের জীবন যাত্রা খুবই উচ্চমানের। তাই এই ষরে বা এর আশেপাশে বেশীরভাগ মানুষ স্থান নিতে চান। দেশটির যোগাযোগ ব্যবস্থা খুবই ভাল। চিকিৎসাসেবাও উন্নত। আর প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্যের কথা তো বলাই বাহুল্য। গ্রীষ্ম হোক বা শীত অবসরে মন খুলে বেড়াতে পারবেন, থাকতে পারবেন প্রকৃতির কাছে।
ম্যাক্সিকো
সহজেই খাপ খাইয়ে নিতে হলে ম্যাক্সিকো একটি ভাল পছন্দ বটে। দেশটি সুখময় ব্যক্তিজীবন এবং অবসরের জন্য ইতিমধ্যেই খ্যাত। কাজের নানান সুযোগ আছে এখানে। তবে ম্যাক্সিকোতে প্রবাস গ্রহণ করেন যারা তাদের ক্ষেত্রে চাকরী বা অন্যান্য প্রয়োজনের তুলনায় যে কারণটি বিশেষভাবে দেখা যায় তা হল, প্রেম। সঙ্গীর সাথে জীবন সাজাতেই এদেশে আগমণ ঘটে বেশীরভাগ বিদেশীর। তবে ব্যাক্তির নিরাপত্তা প্রদাণের ক্ষেত্রে পিছিয়ে আছে দেশটি।
লুক্সেমবার্গ
ছোট ইয়োরোপিয়ান দেশটি চাকরীর চমৎকার সব সুযোগ দিয়ে থাকে। বিশেষজ্ঞরা দেশটিকে বসবাসের এবং আর্থিক নিশ্চয়তা লাভের জন্য খুবই উপযোগী মনে করেন। স্বাস্থ্যসেবা এবং নিরাপত্তা ব্যবস্থা বেশ ভাল এখানে। ট্যুরিজম এখানকার অর্থনীতিকে করেছে আরও গতিশীল। স্থানীয় মানুষেরা অবশ্য অত বন্ধুত্বপূর্ণ নয়। একটু কষ্ট হবে মানিয়ে নিতে আর কি!
ইকুয়েডর
বিশেষজ্ঞরা ইকুয়েডরের আর্থিক অবস্থা নিয়ে খুবই সন্তুষ্ট। তাদের মতে দেশটি খুবই বন্ধুসুলভ, সহজে মিশে যাওয়ার উপযোগী। এখানে কিছুদিনের মধ্যেই আপনার এই অনুভূতি হবে যে, এটা যেন আপনার নিজেরই দেশ। তবে সমস্যা একটাই, সেটা হল ভাষা। আন্তর্জাতিক বিশ্লেষণে দেখা গেছে, স্প্যানিশ না জানা থাকলে ইকুয়েডরে বসবাস খুবই কষ্টদায়ক। তবে আশার কথা হল, প্রতি ৩ জনের মধ্যে ১ জন বিশেষজ্ঞ এই মত দিয়েছেন যে, স্প্যানিশ খুবই সহজ একটি ভাষা। দ্রুতই শিখে ফেলতে পারবেন আপনি। বিশ্বের সবচেয়ে সুখী দেশ হিসেবেও সুনাম আছে ইকুয়েডরের।

 

সিঙ্গাপুর
দেশটির আর্থিক অবস্থা উন্নত থেকে উন্নততর হচ্ছে। জীবন নির্বাহের জন্য চাকরীর ভাল সুযোগ যেমন রয়েছে তেমনি নাগরিকদের মৈলিক চাহিদার খেয়ালও রাখে দেশটি। যোগাযোগ ব্যবস্থা বেশ ভাল আবার একই সাথে সিঙ্গাপুরের নাগরিক নিরাপত্তা ব্যবস্থা প্রশংসার দাবি রাখে। জীবন যাত্রা ব্যয় বহুল হলেও অনেকেই এখন পাড়ি দিচ্ছেন এই দেশে। কারণ কাজের নিরাপত্তা থাকলে অন্যান্য সংকট মোকাবেলা করা যায় সহজেই।

জার্মানি
ভাষা শেখা খুবই জরুরী এই দেশে আবাস গড়তে চাইলে। এখানকার মানুষ খুবই বন্ধুত্বপূর্ণ। চাকরীর নিরাপত্তা, নাগরিক জীবনের স্বাধীনতা, মৌলিক অধিকার সব দিক থেকেই নতুন আবাসন হিসেবে ইউরোপের এই দেশটির কথা ভাবতে পারেন আপনি। শিক্ষা ব্যবস্থা, চিকিৎসা ব্যবস্থাও ভাল। তাই নিজের জীবনের পাশাপাশি সুরক্ষিত হবে আপনার ভবিষ্যত প্রজন্মও।
লিখেছেন
আফসানা সুমী
ফিচার রাইটার

 

গুচির নতুন স্নিকারস

গত কয়েক সিজন থেকেই আলোচনায় আছে ফ্যাশন ব্র্যান্ড গুচি। আগামী বৃহস্পতিবার তারা বাজারে নিয়ে আসতে যাচ্ছে নতুন ২০ টি আইটেম।

এর আগে দেখে নেওয়া যাক তাদের পূর্বের কিছু সংগ্রহ। এর মধ্যে ফ্লোরাল প্রিন্টের এস ট্রেইনারস বেশ জনপ্রিয়তা পেয়েছিল। এই স্নিকারসটি অনেক জনপ্রিয়তা পেয়েছে এবং ধারণা করা হচ্ছে যে,এই আইটেমটি সবগুলো আইটেম সবার আগে বিক্রি হয়ে যাবে।

আপনিও চাইলে অনলাইন শপে এটি অর্ডার করতে পারেন যার নির্ধারিত মূল্য ৫২৫ মার্কিন ডলার।

 

স্বাদে অসাধারণ রেভানি হালুয়া

আমাদের কাছে সুস্বাদু রেভানি হালুয়ার পরিচিতি খুবই কম। এই অসাধারণ মিষ্টান্ন ধরণের খাবারটি মূলত তুর্কির ঐতিহ্য বহন করে। প্রতিবছর শবে বরাত এলেই নানা রকম হালুয়ার আয়োজন করা হয়। এবার আপনার আয়োজনে যোগ করতে পারেন দারুণ স্বাদের রেভানি হালুয়া। নিজেদের খাওয়ার সঙ্গে অতিথি আপ্যায়নে তৃপ্তি যোগাতেও সক্ষম। দেখে নেয়া যাক রেভানি হালুয়ার সহজ রেসিপি।

মিশ্রণের জন্য লাগবে

১ কাপ দই, ১ কাপ চিনি, ১ টি কমলার খোসা কোরানো, ১ কাপ ময়দা, ১ কাপ সুজি, আধা কাপ কোরানো নারকেল, আধা কাপ তেল, ৩ টি ডিম, ২ চা চামচ বেকিং পাউডার, ২ চা চামচ ভ্যানিলা এসেন্স।

সিরাপের জন্য লাগবে

সাড়ে ৩ কাপ চিনি, সাড়ে ৩ কাপ পানি, ২ টেবিল চামচ লেবুর রস।

যেভাবে করবেন

প্রথমেই পানিতে চিনি মিশিয়ে জ্বাল করে সিরাপ তৈরি করে নিন। এতে লেবুর রস দিয়ে হালকা ঘন চিনির সিরাপ তৈরি করে আলাদা করে রাখতে হবে। এরপর একটি বড় পাত্রে ডিম ভেঙে চিনি দিয়ে ভালো করে ফেটিয়ে নিন। তারপর তাতে দই আর তেল দিয়ে ভালো করে মেশান। এবার কোরানো নারকেল, সুজি, ময়দা ও বেকিং পাউডার দিয়ে ভালো করে মেশাতে থাকুন। তারপর ভ্যানিলা এসেন্স ও কোরানো কমলালেবুর খোসা দিয়ে ভালো করে মিশিয়ে মিশ্রণ তৈরি করে নিন। সবশেষে একটি বড় কেক মোল্ড বা বড় ওভেনপ্রুফ ট্রে বা ছড়ানো বাটিতে সামান্য ঘি লাগিয়ে মিশ্রণটি ঢেলে দিন।

ওভেন ২০০ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেডে প্রি হিট করে নিয়ে ট্রেটি ওভেনে দিন এবং ১০ মিনিট অপেক্ষা করুন। এরপর ১৮০ ডিগ্রীতে হিট কমিয়ে এনে ৩০ থেকে ৩৫ মিনিট অপেক্ষা করতে হবে। কেকের মতোই টুথপিক দিয়ে দেখে নিন ভেতরে হয়েছে কিনা। এরপর মাঝে যোগ চিহ্নের মতো করে কেটে ঠাণ্ডা হয়ে আসা সিরাপ দিয়ে দিন যাতে ভেতরে সিরাপ ঢুকতে পারে। খানিকক্ষণ এভাবে রেখে সিরাপ শুষে নিতে দিন। তারপর পছন্দের আকারে কেটে উপরে বাদাম কুচি বা কিশমিশ ছিটিয়ে পরিবেশন করুন। চাইলে ফ্রিজে রেখে ঠাণ্ডা করে খেতে পারেন স্বাদে অসাধারণ রেভানি হালুয়া।

 

সারাদেশে গড় পাসের হার ৮৮.২৯%

২০১৬ সালের মাধ্যমিক (এসএসসি) ও সমমানের পরীক্ষার ফল প্রকাশ করা হয়েছে। এবার সারাদেশে সাধারণ, মাদরাসা ও কারিগরি ১০ শিক্ষাবোর্ডে গড় পাসের হার ৮৮ দশমিক ২৯ শতাংশ, মোট জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ লাখ ৯ হাজার ৭৬১ শিক্ষার্থী, গতবছরের তুলনায় পাসের হার বেড়েছে ১ দশমিক ২৫ শতাংশ।

বুধবার (১১ মে) সকাল ১০টার দিকে শিক্ষামন্ত্রী সকল শিক্ষাবোর্ডের চেয়ারম্যান এবং মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদের নিয়ে গণভবনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে ফলাফলের সারাংশ তুলে দেন।

এবার এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় ১৬ লাখ ৫১ হাজার ৫২৩ জন শিক্ষার্থী অংশ নেয়। এর মধ্যে ৮ লাখ ৪২ হাজার ৯৩৩ জন ছাত্র। ৮ লাখ ৮ হাজার ৫৯০ জন ছাত্রী।

সারাদেশের ১০টি শিক্ষাবোর্ডের এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফলাফলে পাসের হারে এগিয়ে আছে রাজশাহী শিক্ষাবোর্ড। তাদের পাসের হার ৯৫ দশমিক ৭০। অন্যদিকে, সবচেয়ে কম পাস করেছে বরিশাল শিক্ষাবোর্ডে ৭৯ দশমিক ৪১ শতাংশ। তবে ঢাকা শিক্ষাবোর্ডের তথ্য এখনো জানা যায়নি।

অন্যান্য শিক্ষাবোর্ডের মধ্যে পাসের হার কুমিল্লায় ৮৪ শতাংশ, দিনাজপুর শিক্ষাবোর্ড ৮৯ দশমিক ৫৯, চট্টগ্রামে ৯০ দশমিক ৪৪ শতাংশ, সিলেটে ৮৪ দশমিক ৭৭ শতাংশ, যশোরে ৯১ দশমিক ৮৫ শতাংশ এবং বরিশাল শিক্ষাবোর্ড ৭৯ দশমিক ৪১। এছাড়াও মাদরাসা বোর্ডে পাসের হার ৮৮ দশমিক ২২ শতাংশ এবং কারিগরি শিক্ষাবোর্ডে পাসের হার ৮৩ দশমিক ১১।

সাধারণ আট শিক্ষাবোর্ডে পাস করেছে মোট ১১ লাখ ৫৩ হাজার ৪৫৩ জন, মোট পরীক্ষার্থী ছিল ১৩ লাখ ২৮ হাজার ৪৩ জন। মাদরাসা বোর্ডে পাস করেছে ২ লাখ ১৭ হাজার ৬১৪ পরীক্ষার্থী। পরীক্ষার্থী ছিল ২ লাখ ৪৬ হাজার ৩৩৬। কারিগরি বোর্ডে পাস করেছে ৪১ হাজার ৯২৮। পরীক্ষার্থী ছিল ৫৮ হাজার ৫০১ জন। পারেশর হার ৮৩.১১ শতাংশ।

গত বছরের তুলনায় এবারের পরীক্ষায় বিজ্ঞানে ৫৬ হাজার ২৮৬  জন এবং মোট পৌনে ২ লাখ পরীক্ষার্থী বেশি অংশ নেয়। বিদেশে আটটি কেন্দ্রে পরীক্ষা নেয়া হয়েছে। এ সব কেন্দ্রে পরীক্ষার্থী ছিল ৪০৪ জন।পরীক্ষা শুরু হয় ২ ফেব্রুয়ারি। তত্ত্বীয় বিষয় শেষ হয় ১০ মার্চ। ১৫-১৯ মার্চ অনুষ্ঠিত হয় ব্যবহারিক পরীক্ষা।

 

ছেলেদের চেয়ে এগিয়ে মেয়েরা

২০১৬ সালের মাধ্যমিক (এসএসসি) ও সমমান পরীক্ষার ফলাফলে ছেলে শিক্ষার্থীর তুলনায় মেয়ে শিক্ষার্থীর পাসের হার বেশি। মেয়ে শিক্ষার্থীর সার্বিক পাসের হার ৮৮ দশমিক ৩৯ শতাংশ। আর ছেলে শিক্ষার্থীর সার্বিক পাসের হার ৮৮ দশমিক ২০ শতাংশ। অর্থাৎ ছেলে শিক্ষার্থীর চেয়ে মেয়ে শিক্ষার্থীর পাসের হার শূন্য দশমিক ১৯ শতাংশ বেশি।

এবার সারাদেশে সার্বিক (এসএসসি, দাখিল, কারিগরিসহ) গড় পাসের হার ৮৮ দশমিক ২৯ শতাংশ, মোট জিপিএ ৫ পেয়েছে ১ লাখ ৯ হাজার ৭৬১ জন। গতবছরের তুলনায় পাসের হার বেড়েছে ১ দশমিক ২৫ শতাংশ।

বুধবার (১১ মে) সকাল ১০টার দিকে তিনি ফল শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান এবং মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদের নিয়ে গণভবনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ফলাফলের সারাংশ তুলে দেন।

সারাদেশে এসএসসিতে পাসের হার ৮৮ দশমিক ৭০ শতাংশ, মাদরাসা ৮৮ দশমিক ২২ শতাংশ এবং কারিগরি শিক্ষাবোর্ডে পাসের হার ৮৩ দশমিক ১১ শতাংশ।

ছেলে শিক্ষার্থীদের তুলনায় মেয়ে শিক্ষার্থীর সার্বিক পাসের হার বেশি হওয়ায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেছেন। তিনি বলেন, এবার মেয়েদের পাসের হার বেশি। পরের বার যেন ছেলেদের পাসের হারও বাড়ে। অন্তত সমান-সমান যেন হয়।

তিনি আরও বলেন, ছেলেরা আরেকটু বেশি মনোযোগ দিয়ে পড়লে তারা মেয়েদের সমান ফলাফল করতে পারবে।

ডিজিটাল এই বাংলাদেশে আগের মতো আর পরীক্ষার ফলাফল পেতে শিক্ষার্থীদের ছোটাছুটি করতে হয় না বলেও মন্তব্য করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

তিনি বলেন, এখন ঘরে বসেই ফলাফল জানা যায়, কোথাও গিয়ে অপেক্ষা করে, পয়সা খরচ করে ফলাফল দেখতে হয় না।

এবার এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় ১৬ লাখ ৫১ হাজার ৫২৩ জন শিক্ষার্থী অংশ নেয়। এর মধ্যে ৮ লাখ ৪২ হাজার ৯৩৩ জন ছাত্র। ৮ লাখ ৮ হাজার ৫৯০ জন ছাত্রী।

গত বছরের তুলনায় এবারের পরীক্ষায় বিজ্ঞানে ৫৬ হাজার ২৮৬  জন এবং মোট পৌনে দুই লাখ পরীক্ষার্থী বেশি অংশ নেয়। বিদেশে আটটি কেন্দ্রে পরীক্ষা নেয়া হয়েছে। এ সব কেন্দ্রে পরীক্ষার্থী ছিল ৪০৪ জন। পরীক্ষা শুরু হয় ২ ফেব্রুয়ারি। তত্ত্বীয় বিষয় শেষ হয় ১০ মার্চ। ১৫-১৯ মার্চ অনুষ্ঠিত হয় ব্যবহারিক পরীক্ষা।